আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। এই ঘটনার নেপথ্যে আরও তদন্ত প্রয়োজন বলে মনে করছে সিবিআই। এই আবহে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে বৃহস্পতিবার জরুরি বৈঠক করেন ম𒈔ুখ্যসচিব মনোজ পন্থ এবং স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। আর আজ, শুক্রবার নবান্নে মুখ্যসচিব পূ🧸র্ত দফতরের অফিসারদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করলেন। সেখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। সময় হাতে বেশি নেই। তাই তড়িঘড়ি কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের সব সরকারি হাসপাতালে নিরাপত্তা এবং পরিকাঠামোর কাজ চলছে।
এই কাজের সঙ্গে আরজি কর হাসপাতালের জন্য🅰ও বিশেষ কাজ চলছে। সেটা আরও আগে শেষ করতে হবে। রাজ্যের অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ‘রাত্রিরের সাথী’ অথবা নিরাপত্তার কাজ, রেস্টরুমের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে আগামী ২৫ অক্টোবর তারিখের মধ্যে। আরজি কর হাসপাতালের কাজ শুরু করতে দেরি হওয়ায় ৩১ অক্টোবর তারিখের মধ্যে শেষ করতে বলা হয়েছে আজকের বৈঠকে। এই সময়সীমার কথা সুপ্রিম কোর্টেও জানিয়েছে রাজ্য সরকার। ♏আর রুদ্ধশ্বাস গতিতে এখন কাজ চলছে। যেসব কাজ হয়েছে তা সুপ্রিম কোর্টের সামনে নথি–সহ তুলে ধরা হয়েছে। যা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
আরও পড়ুন: নারকো–পলিগ্রাফ পরীক্ষায় রাজি হলেন না সন্দীপ–অভিজিৎ, আদালতে বড় দাবি সিবিআইয়ের
ইতিমধ্যেই জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে। কারণ জেলা হাসপাতালগুলিতেও পরিকাঠামো এবং নিরাপত্তার কাজ চলছে। এই কাজ কেমন হচ্ছে? কতদূর হয়েছে? এইসব প্রশ্নের উত্তর গতকাল নিজের বাসভবনে জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী। তার জবাব দেন মুখ্যসচিব। তখনই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কাজের গতি বাড়াতে নির্দেশ দেন। তাই আজ বৈঠক হয়েছে। আরজি কর হাসপাতালের ক্ষেত্রে তদন্ত প্রক্রিয়া চলায় কাজ শুরু ♔করতে দেরি হয় পূর্ত দফতরের। তবে সেই কাজ যাতে চলতি মাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় সেই নির্দেশ পূর্ত দফতরকে দেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।