ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার কলকাতা পুরসভা অভিযানে পুলিশি বাধায় ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে তৃণমূল – সিপিএমকে এক আসনে বসালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বৃহস্পতিবার বিলেকে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচাতে লাঠি - গুলি যা খেতে হয় আমাদের যুব মো🥃র্চার কর্মীরা খাবে’।
এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘বিজেপির কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দেবে একা স্বাভাবিক ব্যাপার। এটা সিপিএমের কর্মসূচি হলে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পুলিশ চপ – মুড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। সিপিএমের সঙ্গে ඣজোট নিয়ে তারা এগোত। কিন্তু বিজেপি লাঠি খাওয়ার জন্য তৈরি আছে। পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচাতে লাঠি - গুলি যা খেতে হয় আমাদের যুব মোর্চার কর্মীরা খাবে’।
বৃহস্পতিবার দুপুর ২টো নাগাদ চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউয়ে দলের রাজ্য সদর দফতর থেকে কলকাতা পু💫রসভা অভিযান শুরু করেন যুব মোর্চার কর্মীরা। নেতৃত্বে ছিলেন কাউন্সিলর মিনাদেবী পুরোহিত, বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল, সজল ঘোষ। সঙ্গে ছিল মশার বিশাল মডেল। ছিল মশারি। মিছিল যোগাযোগ ভবনের সমানে পৌঁছতেই ব্যারিকেড করে আটকায় পুলিশ। ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মীরা। স্লোগান ওঠে ‘কলকাতা পুরসভা হায় হায়’। পুলিশের বাধার মুখে রাস্তায় বসেই বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন যুব মোর্চার কর্মীরা। তখনই তাদের চেনে হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলে পুলিশ।