আচমকাই নবান্ন থেকে জবরদখলের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই শুরু হয় জবরদখল উ🎃চ্ছেদ। আর সেই উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে বাংলার রাজনীতি কার্যত দ্বিধাবিভক্ত। সেই সঙ্গে কলকাতা ও ꦰবাংলার বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে এই যে এত হকার তাঁরা এবার যাবেন কোথায়? প্রশ্ন এখানেও।
এদিকে পুনর্বাসন ছাড়াই জোরজবরদস্তি করে এই উচ্ছ⛦েদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এবার সেই উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে সোস্য়াল মিডিয়ায় বিশেষ পোস্ট করেছেন শুভেন্দꦍু। তিনি কার্যত উচ্ছেদের দু রকম চিত্রের কথা উল্লেখ করেছেন।
তি𒁏নি লিখেছেন,' বিচিত্র 🍌এই বঙ্গে উচ্ছেদের দুই চিত্র।
একদিকে বোলপুরে ভেঙে ফেলা হয়েছে ঘর ও বাবার দোকান। স্কুল থেকে ফিরে সব সম্বল হারানোর যন্ত্রণায় কান্নায় ভেঙে পড়েছে দুই খুদে। বোলপুর-শা💦ন্তিনিকেতন রোডের উপর অবস্থিত ছিল এই দোকান।
অন্যদিকে রাজারহাট-নিউটাউন এলাকার চকপাঁচুড়িয়া মৌজায় পূর্বতন সরকারের দ্বারা অধিকৃত জমি🌱তে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের মদতে অসাধু ব্যবসায়ীরা সরকারি জমি অবৈধভাবে দখল করে বিলাসবহুল রেস্তোরাঁ বানাচ্ছেন। অথচ হিডকোর কর্তাদের চোখে তা পড়ে না। পুলিশ তো ঘুষ পেলে চোখে ঠুলি পড়ে নেয়। তারপর এই সব বেআ🌺ইনি কাজকর্ম নজরে আসে না। এই রকম ভুরি ভুরি উদাহরণ রয়েছে প্রয়োজনে ভবিষ্যতে আরও প্রকাশ করব।'
এরপর তিনি পাশাপাশি দুটি ছবি তুলে ধরেছেন। একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে. স্কুলের পোশাক পরে ভাঙা ঘরের উপর বসে রয়েছে খুদে। শুভেন্দুর দাবি তাদের ঘ💮র ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে অপর একটি ভিডিয়ো সামনে আনা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে যে একটি নির্মীয়মান বিল্ডিং। দাবি করা হচ্ছে সরকারি জমি বেদখল করে এসব গড়ে উঠছে। সেই সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী একটি নথিও সামনে এনেছেন। যেখানে দেখা যাচ্ছে, একটি নির্মীয়মান বিল্ডিংয়ের ছবি। আর উপরে যে নথিটি দেখানো হয়েছে সেখানে যে তথ্য রয়েছে তাতে দে💞খা যাচ্ছে যে জমিটি সরকারের। তবে এই নথি বা তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেনি🧸 হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
তবে সব মিলিয়ে একদিকে জবরদখল রুখতে অতি সক্রিয় পুলিশ। এমনকী নবান্ন থেকে মন্ত্রী সুজিত বসুকে নিশানা করেও তোপ দেগেছিলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। এরপরই উচ্ছেদে নামে পুলিশ। তবে শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি অন্য়দ♌িকে ঘুরে যেতে পারে এটা আঁচ করেই আপাতত কিছুটা নরম সুর মমতার।