প্রয়াত হয়েছেন কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর ও বরো🐓 চেয়ারপার্সন দীপু দাস ঠাকুর। আর এই ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ এই দীপু দাস ঠাকুরের সঙ্গে বহু বছরের সম্পর্ক ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। বিরোধী নেত্রী থাকার সময় থেকেই খুব কাছের হয়ে ওঠেন দীপু দাস ঠাকুর। যাদবপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল কংগ্রেসের পুরমাতা ছিলেন দীপু দাস ঠাকুর। অনেকগুলি ভাল কাজ করেছিলেন তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের জমানায়। আর তাঁর প্রয়াত হওয়ার খবর পেয়ে এক্স হ্যান্ডেলে শোকজ্ঞাপন করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
আজ, শুক্রবার দীপু দাস ঠাকুরের মৃত্যুর খবর পেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শোকপ্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী আজ এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, ‘কলকাতা পুরসভার তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলর এবং বরো চেয়ারপার্সন দীপু দাস ঠাকুরের মৃত্যুতে আমি শোকাহত। আমাদের দলের প্রাক্তন কাউন্সিলর প্রয়াত দুলাল দাস ঠাকুরের স্ত্রী এবং বর্তমান কাউন্সিলর অরিজিৎ দাস ঠাকুরের মা♌ ছিলেন তিনি। আমি এই শোকাহত পরিবারকে এবং আত্মীয়স্বজনকে সমবেদনা জানাই।’ মুখ্যমন্ত্রীর এই বার্তা দীপু দাস ঠাকুরের পরিব🗹ার দেখেছেন বলে খবর।
দলের নেতা–নেত্রীদের কাছের মানুষের বিয়োগে বরাবর মুখ্যমন্ত্রী শোকপ্রকাশ করেন এবং সমবেদনা জানান এক্স হ্যান্ডেলে। খারাপ সময়ে পরিবার ও আত্মীয়দের সমবেদনা জানিয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রয়াত প্রাক্তন কাউন্সিলরের সঙ্গে অনেক কঠিন দিন কাটিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যা আজ তাঁর মনে পড়ছে। তবে সেসব এক্স হ্যান্ডেলে তুলে ধরেননি। এই এক্স হ্যান্ডেলে শোকপ্রকাশ দেখে অনেকে আত্মার শান্তি কামনা করেছেন। যাদবপুরের মানুষের সঙ্গে সরাসরি জড়িয়ে ছিলেন এই প🍬্রয়াত কাউন্সিলর।
আরও পড়ুন: বাস স্টপেজে বসতে চলেছে এলইডি টাইমটেবিল, যাত্রীদের সুবিধার্থে পরিবহণ দফতরের উদ্যোগ
তবে প্রয়াত দীপু দাস ঠাকুরের পুত্র অরিজিৎ দাস ঠাকুর এখন কাউন্সিলর। তিনিও ভাল কাজ করছেন কলকাতা পুরসভার পক্ষ থেকে। যদিও এখন তাঁর বাড়িতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। দলের নেতা–নেত্রী–কর্মী–সমর্থকরা বাড়িতে ভিড় করেছেন। কলকাতা পুরসভার মেয়র পারিষদদের মধ্যেও অনেকে শোকপ্রকাশ করেছেন। রাস্তাঘাট, আলো, জল এসবের উন্নতি যাদবপুরের এ🅠ই ওয়ার্ডে👍 হয়েছিল প্রয়াত কাউন্সিলরের উদ্যোগেই। পরে তা আরও বিস্তার করেন ছেলে অরিজিৎ।