হাওড়া ব্রিজে আরও একবার যান চলাচল বন্ধ হচ্ছে বেশ কিছুটা সময়ের জন্য। কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, শনিবার অর্থাৎ ১৬ নভেম্বর, রাত ১১.৩০ মিনিট থেকে রবিবার, ১৭ নভেম্বর ভোরবেলা সাড়ে ৪ টে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে ব্রিজে যান চলাচল। ব্রিজ🐟ের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এই যান চলাচল বন্ধ থাকবে।
তবে এই যান চলাচল বন্ধ হলেও গাড়ি কোন বিকল্প পথে ঘুরবে, তাও জানানো হয়েছে। যে সমস্ত গাড়ি হাওড🧔়া ব্রিজ পার করে কলকাতার দিকে যেতে চাইছে, সেগুলিকে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দিকে ঘোরানো হবে। অর্থাৎ সেগুলি বিদ্যাসাগর সেতু দিয়ে যাবে। এগুলি আরবি সেতু-বার্ন স্ট্যান্ডার্ড মোড়- ফরশো রোড- কাজিপাড়া রুটে যাবে। যে গাড়িগুলি দক্ষিণ হাওড়া বা পশ্চিম হাওড়া থেকে উত্তর কলকাতার দিকে যাবে, তারা নিবেদিতা সেতু বা বালিব্রিজের রাস্তা নিতে পারে। সেক্ষেত্রে রুট হল, এইচআইটি ব্রিজ-গোলবাড়ি পুলিশ থানা ক্রসিং-জিটি রোড- দোবোসন রোড-জিটিরোড বা সিএম ব্রিজ-জিটি রোড।
( ঝাড়খণ্ডের ২য় 𒅌দ𒐪ফার ভোটে সবচেয়ে ধনী প্রার্থী ৪০০রও বেশি কোটির মালিক, সম্পত্তির অঙ্ক ‘শূন্য’ JPPর ইলিয়ন হাঁসদার)
( Shani Surya Gochar Lucky Rashi: শনি, সূর্যের গোচরে ๊সৌভাগ্যের চাবি খুলবে মেষ সহ বহু রাশির! অর্থ, মান সম্মানে লাভ কাদের?)
( Technical snag in Aircraft of Modi: ঝাড়খণ্ডের দেওঘরে মোদীর বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, 💧দিল্লি ফিরতে দেরি)
উল্লেখ্য, গঙ্গার উপর হাওড়া ব্রিজ লোহার কাঠামো ও স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। ফলে সেগুলি কেমন অবস্থায় রয়েছে সেগুলি খতিয়ে দেখবে পোর্ট কর্তৃপক্ষ। আর সেই কারণেই এই ব্রিজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা। এই হাওড়া ব্রিজের মূল নাম হয়েছিল নিউ হাওড়া ব্রিজ। এটি কমিশনড হয়েছিল ১৯৪৩ সালে। হাওড়া ও কলকাতাকে সংযুক্ত করতে এই ব্রিজ তৈরি হয়। উইকিপিডিয়ার তথ্য বলছে, ১৮৬২ সালে, তৎকালীন বাং𒁏লায় থাকা সরকার, ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানির প্রধান প্রকৌশলী জর্জ টার্নবুলকে হুগলি নদীর সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন করতে বলে। তিনি তখন সম্প্রতি হাওড়ায় কোম্পানির রেল টার্মিনাস প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি ১৯ মার⛄্চ, বড় আকারের অঙ্কন এবং অনুমান সহ রিপোর্ট করেন। তারপর বহু ধাপ ও অধ্যায় পার করে হাওড়া ব্রিজের নির্মাণ শুরু হয়। এই ব্রিজ নির্মাণে লেগে ছিল ২৬,৫০০ টন স্টিল। সেই স্টিল সরবরাহ করে টাটা স্টিল।