অন্যান্য বছর জুন–জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষা শেষ হয়ে যায় গৌড় বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় ও তার অন্তর্গত মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের মোট ২৫টি কলেজে। অগস্টে তার ফলাফলও হাতে পেয়ে যান ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু এ বছর করোনা পরিস্থিতির জেরে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই শিঁকেয় উঠেছে। এখনও স্নাতক ꦇও স্নাতাকোত্তর স্তরের চূড়ান্ত বর্ষের পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি গৌড় বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে।
তারই মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে একটি উপায় বের করেন বিশ্ববিদ্যালয় 💦কর্তৃপক্ষ। তাঁরা জানান, রাজ্য স্তরে গঠিত একটি কমিটি এ বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয় যে প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ফলাফলের ভিত্তিতে চূড়ান্ত বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের নম্বর দেওয়া হবে। কিন্তু সেই পরিকল্পনায় বাধ সাধল সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ। কারণ, দেশের সর্বোচ্চ ন্যায়ালয় পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, পরীক🎀্ষা না নিয়ে পাশ করানো যাবে না।
আর সুপ্রিম কোর্টের এই রায় ঘোষণার পরই ধন্দে পড়েছেন স্ন🌟াতক স্তরের তৃতীয় বর্ষের প্রায় ৩০ হাজার পরীক্ষার্থী। একইসঙ্গে এই সমস্যায় জর্জরিত স্নাতকোত্তর পর্যায়ে চূড়ান্ত বর্ষের ২ হাজার পরীক্ষার্থীও। এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন পড়ুয়ারা। স্বাস্থ্য সুরক্ষা সুনিশ্চিত করেই পরীক্ষা হোক বলে দাবি তাঁদের। এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক বি🔯শ্বরূপ সরকার জানিয়েছেন, তাঁরা সব রকম পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত।
উল্লেখ্য, মালদায় করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে। এমন💝কী বিশ্ববিদ্যালয়ꦬের কর্মী, অধ্যাপকও সংক্রমিত হয়েছেন। এই অবস্থায় পরীক্ষা কীভাবে হবে তা নিয়ে বেশ চিন্তায় রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।