স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের শেষ সেমেস্টারের চূড়ান্ত পরীক্ষা অনলাইনে করা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছেে𓄧 যাদবপুর꧑ বিশ্ববিদ্যালয়ে। শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা কমিটির বৈঠকে এই নিয়ে সমস্যা দেখা দেয়।
লকডাউনের জেরে ম🌼ার্চের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে বন্ধ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু করোনার দাপট কমাতে লকডাউন যে কোনও স্থায়ী সমাধান নয় তা ইতিমধ্যেই স্পষ্ট। তাই ধাপে ধাপে স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফেরার চেষ্টা চলছে। বাকি থাকা পরীক্ষাগুলি এবার সেরে ফেলতে চাইছে কলেজ, বিশ্ববিদ൩্যালয়গুলি।
চূড়ান্ত বর্✃ষের স্নাতক ও স্নাতোত্তর স্তরের ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষার ব্যবস্থা নিয়ে লকডাউনের প্রথম থেকেই চিন্তায় ছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প꧒রীক্ষা ব্যবস্থায় স্বচ্ছতার কারণে বেশ কিছু বিভাগ অনলাইন পরীক্ষায় আপত্তি জানিয়েছিল। সে ক্ষেত্রে অন্য উপায় অফলাইন পরীক্ষা।
এ দিকে হস্টেল, ক্লাসরুম-সহ গোটা ক্যাম্পাস জীবাণুমুক্ত করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পরীক্ষার আয়োজন করা বেশ সময় সাপেক্ষ। তারপরও সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যায়। সেই কারণে অনলাইন পদ্ধতিতে পরীক্ষার আয়োজন করার প্রস্তাব নিয়ে বৈঠকে আলোচনায় বসেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও পরীক্ষকরা। কিন্তু সব পড়ুয়া এই ব্যবস্🎶থায় পরীক্ষা দিতে পারবেন কি না, তাই নিয়ে সংশয় দেখা দেওয়ায় শেষ পর্যন্ত এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 🦩এই মুহূর্তে সবচেয়ে মাথাব্যথার কারণ হল স্নাতক ও স্নাতকোত্তর স্তরের চূড়ান্ত সেমেস্টারের ছাত্রছাত্রীরা। কারণ পরীক্ষা🌸 না হলে তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরীক্ষার ফলাফল হাতে না পেলে পড়াশোনা বা চাকরিতে যোগ দেওয়া নিয়ে সমস্যা তৈরি হওয়াই স্বাভাবিক।