IT Sector Job Loss: ২০২২ সালের শেষ থেকেই গণ ছাঁটাই শুরু হয়েছিল। ২০২৩-এর শুরুতেই যেন তা আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। অ্যামাজন, টুইটার, গুগল, মেটা-সহ বিশ্বব্যাপী ৯০টিরও বেশি প্রযুক্তি সংস্থা থেকে চাকরি হারিয়েছেন ৫০,০০০-এরও বেশি কর্মী💎।
এদিকে বছরদুয়েক আগেই ছবিটা অন্যরকম ছিল। সেই সময়ে প্রযুক্তিবিদদের চাহিদা তুঙ্গে ছিল। একসঙ্গে তিন-চারটি কোম্পানির অফার হাতে নিয়ে বেতনের দর কষাকষি করতেন কর্মীরা। এদিকে সেই কর্মীরাই এখন ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। উচ্চ পারদর্শিতা আছে, এমন কর্মীদের তাও চিন্তা কম। তাঁরা দ্রুত নতুন কাজ খুঁজে নিচ্ছেন। কিন্তু নতুন কর্মী, কম পারদর্শীদের নতুন কাজ পাওয়াও বেশ কঠিন। কারণ প্রায় সব বড় সংস্থাই নিয়োগে রাশ টেনেছে। ফলে আগের মতো ঢালাও নিয়োগের পরিবেশ আর নেই। আরও পড়ুন: Goldman Sachs: নামজাদাꦆ সংস্থা থেকে ছাঁটাই প্রায় ৮০০ কর্মী-রিপোর্ট
এমনকি যাঁরা এক জায়গায় বরখাস্ত হয়ে তারপর আবার নতুন চাকরিতে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা📖ও খুব একটা সুরক্ষিত নন। তাঁরাও ভবিষ্যতে ফের চাকরি হারানোর টেনশনের মধ্যে রয়েছেন। সেই চিন্তাও খুল একটা অমূলক নয়। তার প্রমাণও মিলেছে হাতেনাতে। গত চার মাসের মধ্যে এক আইটি কর্মী পরপর তিনটি ভিন্ন 💯সংস্থা থেকে ছাঁটাই হয়েছেন।
কর্মীদের জন্য অ্যানোনিমাস সাইট 'ব্লাইন্ডে' নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন উক্ত সফটওয়্যার ডেভেলপার। তিনি জানান, মাত্র দুই মাস আগেই Google-এ নতুন চাকরিতে যোগ দেন। যে কোনও আইটি কর্মীর কাছেই গুগলে চাকরি একটি স্বপ্নপূরণের মতো ব্যাপার। কিন্তু দুর্ভা𒉰গ্যের বিষয় হল, মাত্র ২ মাস পরেই Google থেকে তাঁকে বাদ দেওয়া হয়। সংস্থার গণছাঁটাই কর্মসূচ🍃িতে কোপ পড়ে তাঁর চাকরিতে। গুগলের আগে সেপ্টেম্বরে স্ন্যাপ এবং নভেম্বরে অ্যামাজন থেকে ছাঁটাই হয়েছিলেন ওই কর্মী।
চার মাসে তিনটি ভালো সংস্থার চাকরি গেল। ক্ষতিপূরণ বাবদ মোটা টাকা পেলেও ভবিষ্যতে কী করবেন, তা বুঝতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন ওই আইটি কর্মী। তিনি প্রশ্ন করেন, 'এখন কোনও বড় আইটি সংস্থা নিয়োগ করছে কিনা জানি না। আমার কি আপাতত কয়েক মাস অপেক্ষা করে তারপর চেষ্টা করা উচিত্? নাকি কোনও স্টার্ট-আপে জয়েন করা উচিত্?' আরও পড়ুন: বিদেশে Micr𝔉osoft-এ ২১ বছর চাকরি, হঠাত্ ছাঁটাই হয়ে গেলেন ভারতীয় সফটওয়্যার বিশারদ