প্রথম দিনেরই যেন রিক্যাপ তৃতীয় দিনে। প্রথম দিনে বাংলা ব্যাট করার পর বাংলার বোলাররা রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে তেমন নজর কাড়তে পারেননি। কিন্তু দ্বিꦉতীয় দিনের শুরুতেই ঝলক দেখিয়েছিলেন শামি। এদিনই তেমনই ঘটল অনেকটা। বাংলার ইনিংস ২৭৬ রানে শেষ হওয়ার পর শামি-শাহবাজরা মধ্যপ্রদেশের তিনটি উইকেটের পতন ঘটালেও তাঁদের রান ছুঁয়ে ফেলেছে ১৫০র গন্ডি।
আরও পড়ুন- অস্ট্রেলিয়ায় অনুশীলনে চেনা ছন্দে বিরাট! ফাস্ট পিচে ল্যাজেগোবরে অবস্থা সরফর෴াজের!
বাংলার বোলাররা তৃতীয় দিনে ছন্দে ছিলেন না
মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে বাংলা দলের বোলাররা প্রথম ইনিংসের মতো তেমন বোলিং করতে পারলেন না। প্রথম ইনিংসে যেখানে ১৬৭ রানেই গুটিয়ꩲে দিয়েছিল মধ্যপ্রদেশকে, সেখানে এখনই তাঁদের স্কোর ৩ উইকেটে ১৫০। জয়েরও জন্য প্রয়োজন আর ১৮৮ রান। ফলে ম্যাচ যে বাংলার দখলে আসেনি সেকথা বলাই বাহুল্য। তবে স্বস্তির খবর, শামি উইকেট পেলেন।
১ উইকেট নিয়েছেন শামি
মধ্যপ্রদেশের ওপেনাপ শুভ্রাংশু সেনাপতি করেন অর্ধশতরান। ওপেনিং পার্টনারশিপেই ৮৪ রান༒ তুলে নেয় তাঁরা। আরেক♌ ওপেনার হিমাংশু মন্ত্রী করেন ৪৪। হিমাংশুকে ফিরিয়ে প্রথম ধাক্কা দেন রোহিত কুমার। এরপর শুভ্রাংশুকে ফেরান শাহবাজ আহমেদ। অনুভব আগরওয়ালকে দ্রুত সাজঘরে ফিরিয়ে ধাক্কা দেন মহম্মদ শামি, কিন্তু এরপর অধিনায়ক শুভমন শর্মা এবং রজ পতিদার ম্যাচের হাল ধরেছেন। ৩২ রানে অপরাজিত রজত, ১৮ রানে অপরাজিত শুভমন।
আরও পড়ুন- শীঘ্রই বাবা হবেন! মিস করছেন পꦍ্রথম টেস্ট! তবু মুম্বইতে হার্ড ꦡট্রেনিং রোহিতের…
প্রথম ইনিংসে এগিয়ে ছিল বাংলা-
প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে তিন পয়েন্ট পাকা ছিল বাংলার। তবে ম্যাচ জিততেꦆ পারলে ৬ পয়েন্ট নিয়েই মাঠ ছাড়বে শামিরা। কর্ণাটক ম্যাচের পর শক্তিশালী মধ্যপ্রদেশের 🅷বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে জয় সেক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে বাংলাকে অক্সিজেন দেবে। কারণ ঘরের মাঠে বিহার ম্যাচ এবং কেরল ম্যাচে বৃষ্টির জন্য তেমন পয়েন্ট অর্জন করতে পারেনি বাংলা। বিহার ম্যাচ তো হয়েই নি।
আরও প෴ড়ুন-IPL নিলামের আগেই ব্যাট হাতে দাপট! রঞ্জিতে ত্𒊎রিশতরান RR, RCB-র প্রাক্তন তারকার…
শামি ৩০ ওভার বোলিং করেছেন-
এদিকে বাংলাসহ ভারতীয় দলের স্বস্তির খবর একটাই, তা হল পেসার মহম্মদ শাম🍃ির ফিটনেস। প্রথম ইনিংসে ১৯ ওভারের পর দ্বিতীয় ইনিংসেও তিনি করেছেন এখনও পর্যন্ত ১১ ওভার। অর্থাৎ ম্যাচে এখনও পর্যন্ত মোট ৩০ ওভার বোলিং হয়ে গেছে চোট কাটিয়ে ম🍸াঠে ফেরা শামির। বর্ডার গাভাসকর ট্রফির আগে শামির ফিটনেসই দেখতে চেয়েছিল বিসিসিআই এবং নির্বাচকরা।