ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৭তম মরশুমটা মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের কাছে এখনও পর্যন্ত সময়টা একটি দুঃস্বপ্নের মতো কাটছে। কারণ আইপিএল ২০২৪ সালে এখনও সেভাবে সাফল্য পায়নি তারা। ৯ ম্যাচে ৬ পয়ꦓেন্ট নিয়ে এখনও লিগ টেবিলে ৯ নম্বরে রয়েছে তারা। এই সময়ে ২৮ এপ্রিল দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে খেলায় দলকে ১০ রানে পরাজয় বরণ করতে হয়েছিল হার্দিকের টিম ইন্ডিয়াকে। এই ম্যাচে, মুম্বই ইন্ডিয়ান্স থেকে খুব খারাপ বোলিং পারফরম্যান্স দেখা গিয়েছিল।
এই ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালস নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৫৭ রান করেছিল। এই লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলও ২৪৭ রানের স্কোরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিল। মুম্বইয়ের ইনিংসে, তিলক বর্মা একটি বিব্রতকর পরাজয় থেকে দলকে বাঁচাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন যেখানে তার ব্য🤡াট থেকে ৩২ বলে ৬৩ রানের ইনিংস দেখা গিꦕয়েছিল। তবে এই ম্যাচে হারের পর তিলক বর্মার ইনিংস নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। তিলকের খেলা সচেতনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এবং তাঁকে এই পরাজয়ের মূল দোষী বলেছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
আরও পড়ুন… সবটাই TRP পাওয়ার জন্য করত- কোহলির সঙ্গে নিজের খারাপ সম্পর্কের জন্য মিডিয়াকেই দায়ী ক𓆏রলেন গম্ভীর
অক্ষরের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক অবস্থান নেওয়া উচিত ছিল। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে ম্যাচে হারের পর সম্প্রচꦇারের সঙ্গে কথা বলার সময় হার্দিক পান্ডিয়া তার বিবৃতিতে বলেছিলেন যে, ‘অক্ষর প্যাটেল যখন বোলিং করছিলেন, তখন বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের তাঁকে আক্রমণ করা উচিত ছিল। আমি মনে করি আমরা খেলা সচেতনতার দিক থেকে একটু পিছিয়ে ছিলাম এবং এটিও আমাদের পরাজয়ের একটি বড় কারণ ছিল।’
আরও পড়ুন… ইস্টবেঙ্গলের টার্গেটে প্রীতম কোটাল! মোহনবাগানের ‘ঘরের ছেলে’ কি লাল হলুদে নাম লেখাবেন𒈔?
আমরা আপনাকে বলি যে হার্দিকের সরাসরি তিলক বর্মার দিকে আঙুল তুলেছিলেন। তিলক বর্মা যখন ব্যাটিং করছিলেন তখন অক্ষর প্যাটেল বোলিং করছিলেন। এই ম্যাচে অক্ষর প্যাটেল তার ২ ওভারে মাত্র ২৪ রান দেন। যেখানে বাঁহাতি স্পিনার কুলদীপ ৩ ওভারে ৪৭ রান দিয়েছিলেন। কুলদীপ যাদবের প্রথম ২ ওভারে তিলক মাত্র ৪ বল খেলেন যাতে তিনি মাত্র চার রান করেন। এর পরে, কুলদীপের তৃতীয় ওভারে তিলক নিশ্চিতভ𒈔াবে ২টি ছক্কা এবং ২টি চার মারেন।
এ ধরনের ম্যাচে বোলারদের ওপর অনেক চাপ থাকে। নিজের বিবৃতিতে হার্দিক পান্ডিয়া আরও বলেছেন যে, ‘যেভাবে ম্যাচগুলি অনুষ্ঠিত হচ্ছে তাতে বোলারদের উপর অনেক চাপ রয়েছে। আমরা নিজেদেরকে সমর্থন দিয়েছিলাম যে আমরা এই লক্ষ্য তাড়া করতে পারব, কিন্তু আপনি যদি আমাদের পরাজয়ের বড় কারণ জ▨ানতে চান, আমরা কিছু মধ্য ওভারে দ্রুত রান তুলতে পারিনি, যেখানে আমাদের বড় শট খেলা উচিত ছিল। আগে যেখানে দুই দলের জয়-পরাজয়ে কয়েক বলের ব্যবধান থাকত, এখন তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র কয়েক বলে।’