পার্থ-এ প্রথম টেস্ট শুরুর আগে অস্ট্🦹রেলিয়ান তারকা মার্নাস লাবুশেন বলছেন, তিনি দলের হয়ে লম্বা ইনিংস খেলতে চান। বোলারদের ক্লান্ত করে দিয়ে তাঁদেরকে চাপে রাখতে চান তিনি। যেমন অতীতে চেতেশ্বর পূজারা করতেন, তেমনই ব্যাটিং এবারে রপ্ত করতে চান অজি মিডল অর্ডার ব্যাটার। দুই দলই নামছে নিজেদের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে। ভারতীয় দল নীতীশ রেড্ডি, হর্ষিত রানার মতো নবাগত বা তরুণ বোলাদের সিরিজে সুযোগ দিতে পারে।
আরও পড়ুন- IPL নিলামের আগেই বಞ্যাট হাতে দাপট! রঞ্জিতে ত্রিশতরান RR, RCB-র প্✤রাক্তন তারকার…
গতবারের বর্ডার গাভাসকর ট্রফিতে ২০২০-২১ সালে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৪২৬ রান করে প্রতিযোগিতার সর্বোচ্চ রান ত🔯ারই ছিল। চার ম্যাচে একটি শতরান, দুটি অর্ধশতরানর পাশাপাশি ৫৩.২৫ ব্যাটিং গড়ও ছিল। ফল🌱ে অস্ট্রেলিয়ান তারকা চাইছেন ভারতের অনভিজ্ঞ বোলিং লাইন আপকে দীর্ঘক্ষণ বোলিং করিয়ে ক্লান্ত করে দিতে।
আরও পড়ুন- অস্ট্রেলিয়ায় অনুশীলনে চ𒈔েনা ছন্দে বিরাট! ফাস্ট পিচে ল্য𝐆াজেগোবরে অবস্থা সরফরাজের!
মার্নাস লাবুশেন বলছেন, ‘আমাদের সবার জন্যই সিরিজটা গুরুত্বপূর্ণ। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে যদি বোলারদের ওপর প্রেসার রাখা যায়, বারবার স্পেলে যদি চাপ রাখা যায়, তাহলে ভালো। যত বেশি সম্ভ༒ব ওভার বোলিং এবং ফিল্ডিংয়ে টাই🌺ম দেওয়াতে হবে। কারণ যখন তুমি তৃতীয় বা চতুর্থ টেস্টে খেলবে, ততক্ষণে বোলাররা যখন ১০০,১৫০ কিংবা ২০০ ওভার বোলিং করে ফেলে, সেটাই কিন্তু পার্থক্য গড়ে দিতে পারে অনেকটা ’।
আরও পড়ুন-‘ওকে খেলা অসম্ভব’!ꦗ টেস💞্ট সিরিজ শুরুর আগে ট্রাম্প কার্ড বুমরাহকে নিয়ে সতর্ক অজিরা
🐷২০১৮-১৯ সালের সিরিজে পূজারা ১২৫৮ বল এবং ২০২০-২১ সালের সিরিজে ৯২৮ বল খেলেছিলেন চারটি করে টেস্টের সিরিজে। দুবারের সিরিজে যথাক্রমে ৫২১ রান এবং ২৭১ রান করেছিলেন পূজারা। এই সিরিজ দুটো মিলিয়ে একবার ল্যাবুশেন (৮৫০) এবং স্টিভ স্মিথ (৬৮৪) বল অর্থাৎ ৬০০র বেশি বল খেলেছিলেন ২০২০২১ সালের সিরিজে।
আরও পড়ুন-অদম্য জেদ! বৃষ্টির জন্য ম✅াঝপথেই নেট অনুশীলন থামালেন বাকিরা! কিন্তু নেট ছাড়🎶লেন না কোহলি…
শেফিল্ড শিল্ডের ম্যাচে সম্প্রতি বেশ কয়েক ওভার মিডিয়ায় পেস বোলিংও করতে দেখা যায় অজি ল্যাবেশেনকে, যা কামিন﷽স, স্টার্কদের ওপর থেকে চাপও কিছুটা কমাতে পারে আগামী সিরিজে। সেই নিয়ে তিনি বলছেন, ‘আমি বাউন্সার বল করতেও বেশি ভালোবাসি, দলের কাজে লাগলে তো ভালো লাগবেই। আমি যখন শিল্ডে ২৮ ওভার বোলিং🍸 করেছিলাম, তখন সবাই আমার ওয়ার্কলোড নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেছিল।কিন্তু আমার শরীর সেটা মানিয়ে নিয়েছে। আমি ছোট থেকে পেস বোলিং করে আসছি, ফলে অসুবিধা কিছুই হয়নি। ’।