রঞ্জি ট্রফির দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াল মুম্বই। মহারাষ্ট্রকে ৯ উইকেটে হারিয়ে দিল শ্রেয়স আইয়াররা। ম্যাচের শুরু থেকেই দাপট বজায় রেখেছিল মুম্বই। তিনꦑ পয়েন্ট আগেই নিশ্চিত করেছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। অপেক্ষা ছিল , পুরো পয়েন্ট তাঁরা পায় কিনা দেখার। শে𝕴ষ পর্যন্ত জয় তুলে নিয়েই মাঠ ছাড়লেন শামস মুলানি, পৃথ্বী শরা। অল্প রানের টার্গেট ম্যাচের চতুর্থ দিনে সহজেই তুলে নেয় মুম্বই।
জয়ের সরণীতে ফিরল মুম্বই-
জয়ের দেখা পেল মুম্বই রঞ্জি দল। গতবারের চ্যাম্পিনয়রা এবারে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছিলেন। ইরানি কাপ জিতলেও রঞ্জির শুরুটা ভালো হয়নি আজিঙ্কা রাহানের দলের। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচ থেকেই তাঁরা চেনা ছন্দে ফিরলেন। রুতুরাজ গায়েকওয়াড়ের দলকে হারিয়ে নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করলেন শামস মুলানি, শ🎀র্দুল ঠাকুররা।
আরও পড়ুন-‘এখন ওর উচিত ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা’🌊! খারাপ সম꧃য়ে বাবরকে নিয়ে বড় মন্তব্য সেহওয়াগের…
শ্রেয়সের ফর্মে ফেরা-
রঞ্জি ট্রফির প্রথম ম্যাচে বরোদার বিপক্ষে অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে ধাক্কা খেয়েছিল আজিঙ্কা রাহানের দল। গতবারের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা অবশ্য ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়ালেন। প্রথম ইনিংসে মহারাষ্ট্রকে মাত্র ১২৬ রানে অল♚আউট করে দেওয়ার পর, মুম্বই দল তুলেছিল ৪৪১ রান। শতরান করেছিলেন ওপেনার আয়ুশ মাহাত্রে এবং শ্রেয়স আইয়ার। তখনই জয়ের গন্ধ পাওয়া শুরু করে দিয়েছিল মুম্বই।
মাত্র ৭৪ রানের টার্গেট মুম্বইকে-
এরপর অবশ্য মহারাষ্ট্রের ব্যাটার তথা সিএসকের অধিনায়ক রুতুরাজ গায়েকওয়াড় দুরন্ত লড়াই দেন। তিনি দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে করেন অনবদ্য শতরান। ১৭১ ব♛লে অধিনায়কচিত ১৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তাঁকে যোগ্য সংগত দিয়ে ১০১ রান করেন মিডল অর্ডার ব্যাটার অঙ্কিত। ওপেনার সচিন ধাস ৯৮ রানে আউট হন। তবে প্রথম ই𝕴নিংসের ব্যর্থতার চাপ তাঁদের তাড়া করে বেড়ায় দ্বিতীয় ইনিংসে। সেই কারণে লিড নিলেও তা বড় রানে কনভার্ট করতে পারেনি মহারাষ্ট্র।
আরও পড়ুন-ICC চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে কোনও প্রস্তাবই আসেনি পিসিবির! এলেও সেদেশে যাবে ন💖া ভারত…
মহারাষ্ট্রের সামনে ত্রিপুরা-
ম্যাচ জয়ে জন্য দ্বিতীয় ইনিংসে মুম্বইয়ের প্রয়োজন ছিল মাত্র ৭৪ রান। সেই রান তারꦏা এক উইকেট হারিয়েই তুলে নেয়। পৃথ্বী শ ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন। ২১ রানে অপরাজিত থাকেন হার্দিকও। মহারাষ্ট্রের পরের ম্যাচে ২৬ অক্টোবর থেকে তুলনামুলক দুর্বল প্রতিপক্ষ ত্রিপুরার সঙ্গে। ফলে বরোদা ম্যাচে হাতছাড়া হওয়া পয়েন্ট, পরপর দুই ম্যাচেই তুলে নেওয়ার সুযোগ থাকছে আজিঙ্কা রাহানের দলের সামনে। অবশ্য ত্রিপুরাও এবারে ২ ম্যাচ থেকে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে রয়েছে গ্রুপে পয়েন্ট তালিকায়।