চোট পেয়েছেন একজন। সেই একজন মাঠে না🥂মতে পারবেন না বলেই প্রথম একাদশে একজোড়া রদবদল করতে হল ভারতকে। কেননা চোট পেয়ে নিউজিল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়া তারকার লাইক-টু-লাইট রিপ্লেসমেন্ট এই মুহূর্তে ভারত♔ীয় স্কোয়াডে নেই। আসলে এই মুহূর্তে হার্দিক পান্ডিয়ার মতো অল-রাউন্ডারের যথাযথ বিকল্প হাতে নেই বলেই ভারতকে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশেষজ্ঞ ব্যাটার ও বিশেষজ্ঞ বোলারদের উপর নির্ভর করতে হয়।
চলতি বিশ্বকাপে পান্ডিয়া প্রতি ম্যাচেই একজন বিশেষজ্ঞ বোলারের মতোই লোড নিচ্ছিলেন। তাই তুলনায় চাপ কম ছিল বুমরাহ-সিরাজদের উপরে। হার্দিকের ব্যাটিংয়ের উপরেও নির্দিধায় আস্থা রাখা যায়। সুতরাং, এতদিন♛ ব্যাটিং বিভাগকে বাড়তি শক্তিশালী করার প্রয়োজন বোধ করেনি টিম ইন্ডিয়া। সেই কারণেই প্রথম একাদশে শার্দুল ঠাকুরের মতো অল-রাউন্ডারকে খেলাতে পারছিল ভারত, যিনি প্রয়োজনে শেষের দিকে ব্যাট চালাতে পারবেন।
তবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গত ম্যাচে পায়ে চোট পেয়ে বসেন পান্ডিয়া। তাই তিনি নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি। হার্দিকে♔র বদলে অন্য কাউকে প্রথম একাদশে ঢোকাতেই হতো টিম ইন্ডিয়াকে। হার্দিক না থাকায় ဣভারত এক্ষেত্রে সবার আগে ব্যাটিং বিভাগকে জমাট করে। তারা দলে ঢোকায় সূর্যকুমার যাদবকে।
সেই সঙ্গে বোলিং বিভাগেও নজর দিতে হয় টিম ইন্ডিয়াকে। শার্দুলের মতো অল-রাউন্ডারকে সরিয়ে শামির মতো বিশেষজ্ঞ পেসারকে দলে আনে টিম ইন্ডিয়া। হার্দিক ও শার্দুল মিলে কার্যত একজন বোলারের ভূমিকা পালন করছিলেন এত🃏দিন। তবে কিউয়িদের বিরুদ্ধে শার্দুলের বোলিংয়ের উপরে চোখ বন্ধ করে ভরসা রাখতে পারেননি রোহিতরা। তাই তাঁকে ছিটকে যেতে হয় প্রথম একাদশ থেকে। সেদিক থেকে এটা বলা মোটেও ভুল হবে না যে, হার্দিকের জন্যই নিউজিল্যান্ড ম্যাচ থেকে বাদ পড়তে হয় শার্দুলকে।
অন্যদিকে হার্দিক চোট না পেলে মহ🦹ম্মদ শামির ভাগ্যে এখনই প্রথম একাদশের শিকে ছিঁড়ত কিনা সন্দেহ। কারও সর্বনাশ-কারও পৌষমাসের মতো এক্ষেত্রে হার্দিকের ছিটকে যাওয়া শাপে বর প্রমাণিত হয় শামির কাছে। তাই এটা বলাও ভুল হবে না যে, হার্দিকের জন্যই প্রথম একাদশে💜র দরজা খোলে মহম্মদ শামির।