আগামী ১৪ অক্টোবর বিশ্বকাপে হাইভোল্টেজ ম্যাচ। আমদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে ভারত এবং পাকিস্তান। এই হাইভোল্টেজ ম্যাচকে ঘিরে উন্মাদনা চরমে। শꦅুধু আমদাবাদ📖 বা গুজরাটের ক্রিকেট ভক্তরাই এই ম্যাচ দেখতে যাবেন এমনটা একাবারেই নয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই ম্যাচ দেখতে আমদাবাদে হাজির হবেন সমর্থকরা। দেশের বাইরে থেকেও বেশ কিছু সমর্থক খেলা দেখতে আসছেন।
আর এই ম্যাচকে ঘিরে যেমন উন্মাদনায় ফুঁসছে গোটা দেশ। ইতিমধ্যেই যেমন ভারত-পাক ম্যাচের টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছে। ঠিক তেমনই ট্রেনেও কোনও টিকিট নেই। বিমানেও চ🔯ড়া দামি বিকোচ্ছে টিকিট। আবার এদিকে হোটেলও খালি নেই। সব হোটেল কোনও ঘর খালি নেই। সমর্থকরা পৌঁছে গেলেও থাকবেন কোথায়? এই পরিস্থিতিতে কী করবেন সমর্থকরা, চিন্তার বাড়িয়েছে। তবে সমর্থকদের সুবিধার জন্য এবার এগিয়ে এল🐽 ভারতীয় রেল। সমর্থকরা যাতে খেলা দেখে সাবধানে বাড়ি ফিরতে পারে তার জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে তারা।
মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং মহারাষ্ট্র থেকে বিশেষ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনগুলি চলবে এবং সবরমতি 🌠এবং আমদাবাদে থামবে। সবরমতি এবং আমদাবাদ উভয়ই নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামের কাছাকাছি দূরত্বে রয়েছে। ফলে ট্রেনের সময় এমন ভাবে করা হবে যাতে বন্দে ভারতে করে আমদাবাদে খেলা দেখতে এসে আবার সেই ট্রেনেৎ খেলা শেষ হয়ে যাওয়ার পর ফিরে যাওয়া যাবে। রেলের এক কর্মকর্তা বলেন, 'শিডিউলটি এমনভাবে করা হয়েছে যে ট্রেনটি ম্যাচ শুরু হওয়ার কয়েক ঘন্টা আগে আমদাবাদে পৌঁছে যাবে। যাতে যাত্রীরা খেলা শেষ হওয়ার পরে তাদের বাড়ির গন্তব্যে ফিরে যেতে পারে। এমনকী খেলা শেষ হওয়ার পরে দর্শকদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার সুবিধা দেবে।'
প্রসঙ্গত, বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান ম্য়াচ এবং ফাইনালের ম্যাচের সব টিকিট আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। এমনকী ট্রেন এবং হোটেলেও টিকিট নেই। বিমানের টিকিটও চড়া দামে পৌঁছে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই সুযোগে চড়া দামে পৌঁছে গিয়েছে হোটেলের দামও। এক হাজার টাকার ঘর ভাড়া পৌঁছে গিয়েছে ১০-১২ হাজার টাকারও বেশি। সেই হোটেলও রুম পাওয়া যাচ্ছে না। সাধারণ হোটেলের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলেও একটু ভালো হোটেলের ভাড়া যে কোথায় পৌ♔ঁছে গিয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।