প্রচন্ড রোদ। ভয়াবহ গরম। তার মধ্যেই চলছে সভা। জম⛦জমাট ভিড়। নেতা নেত্রীরা আসছেন হেলিকপ্টারে। এসি গাড়িতে। কিন্তু সাধারণ কর্মীরা আসছেন ট্রাকে, বাসে, হেঁটে। তারপর প্রচন্ড গরমে বসে থাকা। সারা দিন খাওয়া, জলও ভালো করে ♎পাওয়া যাচ্ছে না। একেবারে দুর্বিষহ অবস্থা। সব রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি প্রযোজ্য।
তবে এস꧃বের মধ্য়েই বিষ্ণুপুরে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সভা ছিল। সেই সভাতে নেত্রী টানা বক্তব্য রাখছিলেন। সেই সময় দেখা যায় এক যুবক অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সম্ভবত প্রচন্ড গরমে তাঁর মাথা ঘ🐟ুরে গিয়েছিল। আর বিষয়টি চোখে পড়ে মমতার। তিনি দ্রুত বক্তব্য থামিয়ে দেন। এরপর নিজের গাড়িতে তাঁকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বলেন মমতা।
তবে মম🐼তার গাড়িতে তাঁকে হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়ার আর প্রয়োজন হয়নি। তার আগেই তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে যান।
টানা বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। এমন সময়ে তিনি আচমকা বক্তব্য থামিয়ে দেন। তখন শ্রোতাদের মাঝে একটু জটলা। শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে ততক্ষণে। তখনই মঞ্চের উপর থেকে মমতা বলেন, কেউ কি অসুস্থ হয়ে পড়েছে? দরকার হলে আমার গাড়িতে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাও। 𒐪;
এরপর মমতা বলেন, ওর মাথা ঘুরে গিয়েছে। ওকে জল দাও। এরপর মঞ্চের থেকে একটি জলের বোতল নিয়ে তিনি অসুস্থ যুবকের দিকে এগিয়ে দেন। মমতা বলেন, ওকে জল দিয়ে অ্যাম্বুল্যান্স ডেকে এখনই চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিন আপনারা। 🍬আসলে প্রচণ্ড গরম তো। অনেকের এতে মাথা ঘুরে যায়। আমি প্রশাসনকে বলব যেন ওর চিকিৎসা ভালো করে করা যায়। ওর মাথায় মুখে চোখ জল দিয়ে দিন। বাড়িতেও পৌঁছে দেবেন। ওর মাথায়, মুখে চোখে জল দিয়ে দিন। বাড়িতেও পৌঁছে দেবেন। বলেন মমতা।
তবে অসুস্থদের পাশে দাঁড়ানোর একাধিক নজির রয়েছে মুখ্য়মন্ত্রীর। নানা সময়ে তিনি অসুস্🐻থদের দিকে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ফের বিষ্ণুপুরের সভা থেকে তারই নজির দেখা গেল।