আজ, সোমবার লোকসভা নির্বাচনের🔯 পঞ্চম দফার ভোট শুরু হয়েছে। ভোটপঞ্চমীতে নানা অভিযোগও উঠতে শুরু করেছে। এই আবহে আজ, সোমবার লোকসভা নির্বাচনের সকাল থেকেই অশান্তি দেখা দিয়েছে বনগাঁ লোকসভার নানা জায়গায়। নদিয়ার গয়েশপুরের বেদীভবনের কাছে বিজেপির গয়েশপুর শহর মণ্ডলের সাধারণ সম্পাদক সুবীর বিশ্বাসকে রাস্তায় ফেলে ব্যাপক মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তার জেরে আক্রান্ত হন বিজেপি কর্মী জয়ন্ত জয়ধরও।
এই মারামারির ঘটনার পর সেখানে হাজির হন বিজেপির প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। আর তার পরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দেন সেখানকার বিজেপি নেতৃত্ব। 🎉আহত বিজেপি কর্মীদের দেখতে কল্যাণী এইমস হাসপাতালে আসেন বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর। সেখানে তিনি পুলিশ–প্রশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠেন। তাঁর দাবি, নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে পরিচালনার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন নির্বাচন কমিশন। কিন্তু প্রশাসন পুরোপুরি ব্যর্থ। এদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তাঁদের কর্মীদেরই আগে মারধর করা হয়েছে। তারপরই উত্তেজনা 🔜ছড়িয়ে পড়ে। বিজেপি অশান্তির উসকানি দিচ্ছে।
আরও পড়ুন: অসীমা–লকেট বাগযুদ্ধে তুমুল আলোড়ন ধনেখালিতে, চোর–ডাকা🐈ত সম্বোধনে উত্তেজনা
অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাসকে দেখা যায় বুথে বুথে ঘুরতে। ঝড়ে যখন বুথ লন্ডভন্ড হয়ে যায় তখন মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। যাতে তাঁরা ভোট দিতে পারে। আবার বুথ ঠিক করার ক্ষেত্রেও বিশ্বজিৎ দাস উদ্যোগী ভূমিকা নেন। তিনি কোনও ঝামেলায় জড়াননি൲। তবে আক্রান্ত বিজেপি নেতা সুবীর বিশ্বাসের অভিযোগ, ‘ভোটারদের ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যেতে বাধা দিচ্ছিল তৃণমূল। আমি তার প্রতিবাদ করি। তা💙ই আমাকে এবং কয়েকজনকে রাস্তায় ফেলে বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। স্থানীয় তৃণমূল বিধায়কের সামনেই মারধর করা হয়েছে।’