আগামী ৭ মে তৃতীয় দফার লোকসভা নির্বাচন। আর তার ৪৮ ঘণ্টা আগে অগ্নিদগ্ধ কংগ্র🍃েস নেতার মৃতদেহ উদ্ধার হল তামিলনাড়ুতে। এই কংগ্রেস নেতা দু’দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন। তবে অগ্নিদগ্ধ♕ মৃতদেহটি উদ্ধার হয়েছে তাঁর কৃষিজমি থেকে। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসায় আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। পুলিশ তিনটি বিশেষ দল গঠন করে তদন্ত শুরু করেছে। কেমন করে অগ্নিদগ্ধ হলেন কংগ্রেস নেতা? এটা খুন নাকি আত্মহত্যা? যদি খুন হন তাহলে কারা জড়িত? খুনের উদ্দেশ্য কী? এইসব প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
এদিকে পুলিশ সূত্রে খবর, নিহত কংগ্রেস নেতার দেহ উদ্ধার হয়েছে শনিবার। আর তিরুনেলভেলি থেকে তা উদ্ধার হয়। এই কংগ্রেস নেতার নাম কেপিকে জয়কুমার। তিনি তিরুনেলভেলি পূর্ব জেলার সভাপতি ছিলেন। বৃহস্পতিবার থেকে এই কংগ্রেস ꦡনেতা নিখোঁজ ছিলেন। তাই তাঁর ছেলে শুক্রবার থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেন। একটি চিঠি উদ্ধার করেছে পুলিশ। ম🀅ৃত্যুর আগে চিঠিটি লিখে যান তিনি বলে মনে করা হচ্ছে। তবে আদৌ চিঠিটি তাঁর লেখা কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাহলে কি এটা সুইসাইড নোট? নাকি খুন করে জয়কুমারের নামে এটা লেখা হয়েছে? উত্তর খুঁজছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের ৪৮ ঘণ্টা আগে আইসি বไদল করল কমিশন, সরানো♛ হল হবিবপুর থানার ইন্সপেক্টর ইনচার্জকে
অন্যদিকে এই লিখিত কাগজ পুলিশ হাতে পাওয়ার পর খতিয়ে দেখছে। প্রাথমিকভাবে তাঁরা তথ্য পেয়েছেন, এই কংগ্রেস নেতাকে টাকার জন্য কেউ বা কারা চাপ দিত। শুধু তাই নয়, এই কংগ্রেস নেতা জয়কুমারকে টাকার জন্য ঠকানোও হয়েছিল। এমনকী এই চিঠি থেকে বেশকিছু প্রভাবশালীর নাম উঠে এসেছে। আসলে জয়কুমারকে খুন করে তদন্তের মোড় অন্যত্র ঘুরিয়ে দিতেই এমন চিঠির ব্যবহার 🦄কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই প্রভাবশালীর নাম জ෴য়কুমার লিখেছেন নাকি অন্য কেউ লিখে দিয়ে খুন করেছেন সেটাও ভাবা হচ্ছে। আবার খুন করার আগে গানপয়েন্টে এই চিঠি লেখা হয়েছে কিনা তাও ভাবাচ্ছে পুলিশকে।