যাবতীয় অনিশ্চয়তা কাটিয়ে বরাণসী থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে ভোটে লড়াই করার জন্য মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন কৌতুক অভিনেতা শ্যাম রঙ্গিলা। মঙ্গলবারই তিনি নির্দল প্রার্থী হিসেবে তাঁর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর আগে গত ১০ মে থেকে শ্যাম বারবার অভিযোগ করে আসছিলেন যে তাঁকে মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। তবে মোদীর মনোনয়ন জমার পরেই বারাণসী কেন্দ্র থেকে নিজের মনোনয়ন পত্র জমা করলেন এই কৌতুক অভিনেতা। (আরও পড়ুন: BJP-কে নিয়ে মমতার 🐻দাবি 'ওড়ালেন' প্রশান্ত কিশোর, অঙ্ক কষে ভাঙলেন তৃণমূলের আশা)
আরও পড়ুন: শীর্ষে থেকেও 'হেরে গেল' বাংলা, কমিশনের ভ🅠োট পরিসংখ্যানে উঠল এল কোন তথ্য
আরও পড়ুন: 'দিল্লি দ🀅খলের লড়াইয়ে' BJP-র থেকে ৩৯৯'তে পিছিয়ে কংগ্রেস,সামনে কমিশনের পরিসংখ্যান
এর আগে গতকাল সকালের দিকে মনোনয়ন জমা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন শ্যাম। তবে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করে অভিযোগ করেছিলেন, জেলাশাসকের অফিসে ঢুকতে তাঁকে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এর আগে সোমবার জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে একটি চিঠি লিখে শ্যাম অভিযোগ করেছিলেন যে মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া খুবই ধীর গতিতে এগোচ্ছে। অনেক সময় ধরে প্রার্থীকে রিটর্নিং অফিসারের অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। শ্যাম অভিযোগ করেছিলেন, তিনি ছাড়া আরও বেশ কয়েকজন প্রার্থী তাঁদের মনোনয়ন পেশ করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। (আরও পড়ুন: 'যারা ভোটের ফল ঠিক কর💝তে আদালতে যায়...', পশ্চিমিꦑ 'জ্ঞান' নিয়ে কড়া জবাব জয়শংকরের)
আরও পড়ুন: আদালতে জোর ধাক্কা খেল রাজ্য, সরকারি কর্ꦇমীর অ্যা𝐆কাউন্টে ঢুকবে মোটা টাকা
আরও পড়ুন: ১৩ মাসে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছল দেশের পাইকারি মূল্যস্ফীতির ⭕হার, 'দায়ী' খাদ্য-গ্যাস
এর আগে গত ২ মে শ্যাম রঙ্গিলা ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে বারাণসী কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আর মঙ্গলে শেষ পর্যন্ত মনোনয়ন জমা করার পরে শ্যাম বলেন, 'আমার নির্বাচনী ভবিষ্যত এখন সেই সকল নির্বাচনী কর্মকর্তাদের হাতে আছে যারা আমাদের গণতন্ত্রের অভিভাবক।' সম্ভবত, তিনি মনোনয়ন বাতিল হওয়ার সম্ভাবনার ইঙ্গিত করে এই মন্তব্য করেছিলেন। এদিকে এক ভিডিয়ো বার্তায় শ্যাম রঙ্গিলা বলেন, 'ভারতের গণতন্ত্র যে কাউকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দেয়। নির্বাচনে লড়াই করার আমার সিদ্ধান্তের কারণ হল সুরাট, চণ্ডীগড় এবং ইন্দোরে যা দেখেছি তা যেন বারানসীতে পুনরাবৃত্তি না হয়। সেটাই নিশ্চিত করতে চাই আমি। একজন প্﷽রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট দিতে চাইলে জনগণের বিকল্প থাকা উচিত। তাদের এটা করার অধিকার আছে।'