ছত্তিশগড়ে খাতাই খুলতে পারল না বহুজন সমাজ পার্টি। মধ্যপ্রদেশে ও তেলাঙ্গানাতেও একই পরিস্থিতি। আর রাজস্থা𝔍নে মাত্র দুটি আসন পেয়েছে বিএসপি। বিএসপি নেত্রꦦীর মায়াবতীর মিথ কার্যত ভেঙেচুরে গেল এবার।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, বিএসপি সব মিলিয়ে ছত্তিশগড়ে ২.০৯ শতাংশ ভোট পেয়েছে। রাজস্থানে পেয়েছে ১.৮২ শতাংশ ভোট, মধ্য়প্র✨দেশে পেয়েছে ৩.৩২ শতাংশ ভোট আর তেলাঙ্গানায় পেয়েছে ১.৩৮ শতাংশ ভোট। ২০১৮ সালের তুলনাতেও এবার একেবারে বিপর্যস্ত অবস্থা বিএসপির। রাজস্থানে কেবলমাত্র সদুলপুর ও বারি বিধানসভা কেন্দ্রে জয় পেয়েছে বিএসপি।
বিএসপি ২০১৮ সালে ৪.০৩ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ৬টি আসন পেয়েছিল বিজেপি। মধ্য়প꧒্রদেশে পাঁচ বছর আগেও ৫.০১ শতাংশ ভোট পেয়েছিল । ছত্তিশগড়ে ৩.৮৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল বিএসপি। ২০১৮ সালে তাদেಌর দখলে ছিল ২টি আসন।
এ💖দিকে এবার বিএসপি একলা চলোর কথা ঘোষণা করেছিল। তবে পরবর্তীতে মধ্য়প্রদেশে জিজিপির সঙ্গে জোট বেঁধেছিল তারা। ছত্তিশগড়েও তাদের জোট ছিল।
এদিকে এবার জোর জল্পনা ছিল যে বিএসপি হয়তো ইন্ডিয়া জোটে যোগ দেবে। আবার এটাও ভাবা হয়েছিল বিএসপি এনডিএতে যোগ দেবে। কিন্তু কোনওট♋াই হল না। বিএসপি একলা চলল। আর একেবারে গো হারা হারল।
তবে দলের জাতীয় আহ্বায়ক তথা মায়াবতীর ভাইপো আকাশ আনন্দ জান❀িয়েছেন, বিএসপি রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্য়প্রদেশ ও তেলাঙ্গানায় তৃতীয় শক্তি হিসাবে উঠে আসবে।
এদিকে এবার আকাশকে সামনে রেখে প্রচ🦂ার শুরু করেছিলেন মায়াবতী। কিন্তু সেই নৌকা ডুবে গেল আপাতত। চার রাজ্যে বড় ধাক্কা খেয়েছেন মায়াবতী। এদিকে বিভিন্ন প্রতিশ্রুত꧋ি দিয়ে এবার তেলাঙ্গানায় ইস্তেহার প্রকাশ করেছিল বিএসপি। কর্মসংস্থান, গরিবের জন্য ঘর, গৃহহীনদের জন্য বাড়ি, নারীদের কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা, নারীদের ওয়াশিং মেশিন ও স্মার্টফোন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ।
এ♉দিকে এবার প্রচারে ঝড় তোলার চেষ্টা করেছিল বিএসপি। রাজস্থান ও মধ্য়প্রদেশে আটটি সভা করেছিলেন মায়াবতী ছত্তিশগড়ে ও তেলাঙ্গানায় দুটি করে সভা করেছিলেন মায়াবতী। কিন্তু তার প্রভাব বিশেষ𒉰 পড়ল না ভোটবাক্সে।