আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি বাংলা সফরে আসছেন🍃 প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তবে বিধানসভা নির্বাচনের প্র꧒াক্কালে এটাই তাঁর শেষ বঙ্গ সফর নয়। বরং ২৮ ফেব্রুয়ারি বাম–কংগ্রেসের ব্রিগেড সমাবেশের এক সপ্তাহের মধ্যে মোদী ব্রিগেডে জনসভা করবেন বলে খবর। সুতরাং সেখান থেকেই এই দুই রাজনৈতিক দলের জোট নিয়ে তোপ দাগার পাশাপাশি তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও সোচ্চার হবেন তিনি বলে খবর। আগামী ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই বঙ্গ–বিজেপির অঙ্গ শোভায় পরিবর্তন যাত্রার শেষ হবে। এতদিন ধরে যা চলছিল। এই সমাপ্তি অনুষ্ঠান করতেই ৭ মার্চ মোদী ব্রিগেডে সভা করবেন। এক সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যে দু’টি ব্রিগেড ভোটের দামামা আরও তুঙ্গে তুলবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে খবর মিলেছে, সোমবার হু🌟গলি জেলার সাহাগঞ্জে𝕴র ডানলপ কারখানার মাঠে জনসভা করবেন তিনি। সেদিন দক্ষিণেশ্বর মেট্রো রেল প্রকল্পের উদ্বোধনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় জলশক্তি মন্ত্রকের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। বামেদের ব্রিগেডে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে রাহুল ব্রিগেডে হাজির থাকতে পারবেন কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে তার পরেই মোদীর জনসভা করাটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
বাংলার ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে মোদী যে ঘনঘন বঙ্গ সফর করবেন, তা আগে থেকেই বিজেপির নির্বাচনী রণকৌশলের অঙ❀্গ হিসেবে ঠিক হয়ে রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচ🅺নের আগেও ব্রিগেডে সভা করেছিলেন মোদী। লোকসভার আগে নজিরবিহীনভাবে রাজ্যে ১৭টি জনসভা করেছিসেন। ভোটবাক্সে তার ফলও পেয়েছিল বিজেপি। বিধানসভা নির্বাচনের আগেও একই ঘটনা ঘটাতে চাইছে গেরুয়া শিবির। এই ব্রিগেডের জনসভা করে শক্তিপ্রদর্শন হিসেবেই দেখছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।