ডালহৌসি চত্বরে গিয়েছেন অথচ নন্দিনী দিদির দোকানে খাননি এমন মানুষ এখন বাংলায় খুঁজে পাওয়া দায়। দূর দূর প্রান্ত থেকে মানুষ আসেন 💦তাঁর বানানো খাবার খেতে। বাংলাদেশ থেকে পর্যন্তও তাঁর ভক্তরা এসে তাঁর র✨ান্না খেয়ে গিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি একটি নতুন শাখাও খুলেছেন তাঁর দোকানের। তবে তাঁর যে এত খ্যাতি, সুনাম সবটাই কিন্তু ছড়িয়েছে ফুড ব্লগারদের হাত ধরে। কিন্তু সম্প্রতি একজন একেবারেই অন্য কথা বললেন তাঁর খাবার নিয়ে।
নন্দিনীর খাবার বাজে!
নন্দিনী দিদিকে জিন্স প্যান্ট পরে, ঝাঁ চকচকে লুক নিয়ে পিঠের ধারে দাঁড়িয়ে রান্না করতে, পরিবেশন করতে দেখে অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। আসলে বিষয়টা খুব একটা পরিচিত ছিল না মানুষের কাছে। সেই শুর🐟ু। আর 'নতুন জিনিস বাজারে ভালো চলে', এ তো জানা কথাই। ঠিক তেমন ভাবেই একে একে বহু ফুড ব্লগার তাঁর দোকানে যেতেন, প্রচার করতেন। তবে এদিন একজন একেবারেই অন্য কথা বললেন।
আরও পড়ুন: রাজ ঠাকরের 💝দলের চোখ রাঙানিকে উপেক্ষা করেই বলিউডের জন্য গান রেকর্ড আতিফের, পরিচালক বললেন, 'উনি খুবই অসুস্থ, তবুও...'
আরও পড়ুন: 'লজ্জা লাগা উচিত', শিশুদের গালাগালি শেখাচ্ছেন নুসরত? নেটিজেনদের রোꦑষের মুখে বসিরহাটের সাংসদ
সংহতি রায় নামক এ💎ক মহিলা এদিন তাঁর ফেসবুকে রীতিমত নিন্দে করেন নন্দিনীর খাবারকে। জানান এই দোকানে খেতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা বড়ই তিক্ত তাঁর। একই সঙ্গে জানান যে দোকানে খাবারের দাম বেশি, মান খারাপ।
এদিন এই মহিলা তাঁর পোস্টে লেখেন, 'যাঁরা যেটার যোগ্য নয় সেটা নিয়ে মাতামাতি বন্ধ করুন ফুড ব্লগাররা।' তিনি একই সঙ্গে সেই পোস্টে লেখেন 'গত রবিবার নিউটাউনে ঘুরতে ঘুরতে বিখ্যাত নন্দিনী দির হেঁসেলে গিয়েছিলাম। অভিজ্ঞতা খুবই খারাপ। প্রচণ্ড ঠান্ডা খ♒াবার পরিবেশন করেছিল। অর্ডার করার পর দিতে দেরি করে। আর স্বাদ তো একেবারেই জঘন্য।'
আরও পড়ুন: বিগ বসের ঝগড়া অতীত, রিইউনিয়ন পার্টিতে মুনাওয়ার-অভিষেকদের ভিড়ে নজর কাড়🐎লেন লাভ বার্ডস ভিকি-অঙ্কিতা
এরপর তিনি দামের বিষয়ে জানিয়ে লেখেন, 'আমরা পোলাও ম🌠াটন কম্বো অর্ডার করেছিলাম সঙ্গে তিন পিস রুটি। মাটনের চার পিসের সাইজ যা তাতে বড় জোর ১০০ গ্রাম হবে সেটার দাম নাকি ৪০০ টাকা। ভেজ পোলাও ৮০ টাকা। কোনও মেনু চার্ট নেই, দাম উল্লেখ নেই। আমার বিশ্বাস ওদের নির্দিষ্ট কোনও দাম নেই। তাই এমন একটা দোকানে গিয়ে এত দাম দিয়ে কেন এই খাবার খাব? খুবই অসন্তোষজনক অভিজ্ঞতা।'