কিছুদিন আগেই মাত্র ১৯ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন সুহানি ভাটনগর। দঙ্গল খ্যাত অভিꦅনেত্রীর এই অকাল প্রয়াণে অনেকেই চমকিত হয়েছেন। পর্দার ছোট ববিতা ফোগাটের মৃত্যুর পর তাঁর বাড়ি গেলেন আমির খান। দেখা করলেন তাঁর বাবা মায়ের সঙ্গে। তাঁর সেই ফরিদাবাদে গিয়ে সুহানির বাবা মায়ের সঙ্গে দেখা করার ভিডিয়ো সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে।
সুহানি ভাটনগরের বাড়িতে আমির
আমির খান যে সুহানি ভাটনগ🌺রের বাড়িতে হয়েছিলেন সেটার একাধিক ছবি এবং ভিডিয়ো সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে সুহানির ফ্রেমে বাঁধানো ছবির পাশে তাঁর পরিবারের লোকজন সবাই দাঁড়িয়ে আছেন। সঙ্গে আছেন আমির খানও। এই দঙ্গল ছবিতে সুহানি আমিরের মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। অর্থাৎ মহাবীর ফ❀োগাটের ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল আমিরকে। তাঁর মেয়ে ববিতা ফোগাটের ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুহানি।
আরও পড়ুন: 'চাপ বেড়েছে, অভিনয়কেই এখন...', কাজের জন্যই রাজনীতি থেকে সরছেন মিমি? সাংসদ পদ থেকে ইস্꧂তফা নিয়ে বললেন কী?
আরও পড়ুন: বিশ🗹্বমানে▨র থ্রিলার বানাতে আকাশছোঁয়া বাজেট ডন ৩ এর! কত দিয়ে তৈরি হচ্ছে রণবীরের ছবি?
কী হয়েছিল সুহানির?
ডার্মাটোমায়োসিটিস রোগে ভুগছিলেন সুহানি। সেটার চিকিৎসাও চলছিল তাঁর। দিল্লির এইমসে দেখাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর বাঁ হাত গ🌳ত দুই মাস ধরে ফুলে উঠছিল বলেই জানিয়েছেন তাঁর মা।
মেয়ের মৃত্যুর পর এএনআইকে♔ দেওয়া সাক্ষাৎকারে সুহানির মা পূজা ভাটনগর জানিয়েছেন আমির তাঁদের ভীষণই ভালোবাসেন। তাঁদের সঙ্গে খুবই ভালো সম্পর্ক মিস্টার পারফেকশনিস্টের। এমনকি ইরার বিয়েতেও নাকি তাঁদের নিমন্ত্রণ করেছিলেন তিনি।
সুহানির মৃত্যুতে আমির খানের প্রযোজনা সংস্থা কী জানিয়েছে?
সুহানি মৃত্যুর পর সোশ্যাল মিডিয়ায় আমির খাবার প্রযোজনা সংস্থার তরফে একটি শোকবার্তা লেখা হয়। সেখানে তাঁরা জানান, 'সুহানির মৃত্যুতে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত। ওর মা পূজাজি এবং গোটা পরিবারকে সমবেদনা জানাই। খুব গুণী মেয়ে ছিল। ওকে ছাড়া দঙ্গল 🍌অসম্পূর্ণ থাকত🐟।'
আরও পড়ুন: স্ত্র🐈ী সন্তানদের সঙ্গে ❀লন্ডনে সময় কাটানোই উদ্দেশ্য, এখনই দেশে ফিরছেন না বিরাট- রিপোর্ট
আরও পড়ুন: ৮২ বছরে একটাই অপূর্ণ ইচ্ছে মাধবী মুখোপাধ্যায়ের! শেষ ছবিটি ๊কার সঙ্গে𝓰 করতে চান চারুলতা?
প্রসঙ্গত এদিন একটি সাদা জ্যাকেট এবং গ্রে প্যান্ট পরে সুহানির বাড়িতে যেতে দেখা যায় আমিরকে। তবে তা𝐆ঁদের যে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সেখানে তাঁদের সকলকে🙈 হাসতে দেখা যাচ্ছে। মেয়ের মৃত্যুর পর পরিবারের লোকজনের এত হাসি অনেকেরই চোখে লেগেছে। ফলে কেউ কেউ ট্রোল করেছেন বিষয়টা নিয়ে।