নিত্যদিনের ব্যস্ত জীবন, তারই ফাঁকে অল্প সময় বের করে যদি ঝুপ করে কিছুক্ষণের জন্য ছোটবেলায় ফিরে যাওয়া যায়, তাহলে বোধহয় মন্দ হয় না! আপনার আমার মতো ⭕অনেকেরই হয়ত ছোটবেলায় মাঠে খেলতে যাওয়া, সাইকেল চালিয়ে ইতিউতি ঘুরে বেড়ানোর স্মৃতি র🌊য়েছে। ঠিক যেমনটা রয়েছে 'কার কাছে কই মনের কথা'র ‘বিপাশা’ ওরফে অভিনেত্রী স্নেহা চট্টোপাধ্যায়ের। আর তাইতো কিছু মুহূর্তের জন্য ফিরে স্নেহা গিয়েছিলেন নিজের ফেলে আসা ছোটবেলায়।
স্নেহা নিজের ইনস্টাগ্রামের পাতায় একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন, যেখানে তাঁকে একটা খোলা মাঠে সাইকেল চালিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। পরনে ছিমছাম একটা প্রিন্টেড সালোয়ার কামিজ, সেটা পরেই একটা লেডিজ সাইকেলে চড়ে গোটা মাঠে টইটই করে ঘুরে বেড়াচ্ছে স্নেহা। মুখে তাঁর শিশুসু🦹লভ হাসি। বেশ বোঝা যাচ্ছে বহুদিন পর এভাবে সাইকেল চালাতে পেরে বেজায় আনন্দ পেয়েছেন। স্নেহা যখন সাইকেল চড়ছিলেন, তখন বিশাল মাঠের অন্যান্য প্রান্তে অনেককেই খেলাধুলো করতে দেখা গেল। ভিডিয়োর ক্যাপশানে স্নেহা লিখেছেন, ফেরে পাওআ ছোটবেলা…'ফিরে পাওয়া মাঠঘাট.../ফিরে পাওআ আবসর.../ ফfরে পাওয়া টইটই.../ফিরে পাওয়া বিকেলবেলা'
স্নেহার এই ভিডিয়োর নিচে কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘দিদি তোমাকে দেখে নিজের ছোটবেলার কথা মনে পরে গেলো।’ কেউ লি🐽খেছেন, 'ভিডিয়োটা খুব সুন্দর দিদি'। কারোর প্রশ্ন, 'তোমায় কোথায় বাড়ি দিদি?' কে𒉰উ লিখেছেন, ‘ভালোবাসার গ্রাম দেবগ্রাম’।
প্রসঙ্গত অভিনেত্রী স্নেহা চট্টোপাধ্যায়ের পোস্ট থেকেই জানা যাচ্ছে তিনি যেখানে সা♔ইকেলিং করছিলেন, সেটা নদীয়ার দেব𝔍গ্রাম। প্রসঙ্গত, অনেকেই হয়ত জানেন না দেবগ্রামে স্নেহার শ্বশুরবাড়ি। এমনকি স্নেহার ছেলের অন্নপ্রাশনের অনুষ্ঠানও দেবগ্রামেই হয়েছিল। আর স্নেহার বাড়ি বেলঘরিয়ায়।
যদি কর্মসূত্রে বর্তমানে কলকাতাতেই থাকেন স্নেহা এবং তাঁর স্বামী সংলাপ ভৌমিক। স্নেহা ও তাঁর স্বামী সংলাপ ভৌমিক দুজনেই একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন। যদিও তাঁদের আলাপ কর্মজীবন শুরু হওয়ার বহু আগেই। বর্তমানে অবশ্য কর্মজীবনের বাইরে স্নেহা এখন ছেলের মা। ২০২০-তে করোনা অবহে জন্ম হয় স্নেহা ও সংলাপের ছেলে তুরুপের। তুরুপ স্নেহার ছেলের ডাক নাম, ভালো নাম জোনাক। ১৩ বছরের সংসার, তার আগে ৬꧑ বছরের প্রেম, প্রায় ১৮-১৯ বছরের সম্পর্ক স্নেহা ও সংলাপের।