মা-কে হারালেন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। শনিবার বিকাল ৩টে নাগাদ দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নন্দিতা সেনগুপ্ত। বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই কিডনির সমস্যায় ভুগতেন নন্দিতা দেবী। সেই নিয়েই গত মাসের শেষের দিকে ভর্তি হন হাসপাতালে। তবে সমস্যা কমেনি। আরও পড়ুন-বান্ধবীর🐭 প্রেমিককে বিয়ে, ৪৫ বছরের সফল দাম্পত্য! শেষ সময়ে ভরতের পাশে থাকতে পারলেন না মুনমুন
বেলেভিউতে চিকিৎসক অনির্বাণ নি💃য়োগীর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা চলছিল। গত ১৫ দিন ধরে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে ছিলেন নন্দিতা দেবী। কিডনির সমস্যা ছাড়াও বার্ধক্যজনিত আরও নানান শারীরিক সমস্যা দেখা গিয়েছিল। চিকিৎসকরা সবরকম চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু শেষরক্ষা হল না।
তাঁর মা লড়াকু, অন্যবারের মতো এবারও ফিরে আসবেন, আশা ছিল ঋতুপর্ণার🧔। মায়ের অসুস্থতার মাঝেও নিজের কর্তব্যে অবিচল ছিলেন অভিনেত্রী। দু-দিন আগেও ছুটে গিয়েছিলেন নিজের ছবি ‘আমার লবঙ্গলতা’র প্রচারে। ঋতুপর্ণার মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়েই সিঙ্গাপুর থেকে কলকাতা ছুটে এসেছিলেন তাঁর স্বামী সঞ্জয় চক্রবর্তী। মায়ের মৃত্যুর পর ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রী-সহ তাঁর পরিবারের সদস্যরা𒊎।
গত বছরও কিডনির সমꦏস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন নন্দিতা দেবী। তিনি রেখে গেলেন তাঁর মেয়ে ঋতুপর্ণা, জামাই সঞ্জয় চক্রবর্তী-সহ দুই নাতি-নাতনি অঙ্কন ও ঋষণাকে। রয়েছে তাঁর পুত্র প্রদীপ সেনগুপ্ত, বৌমা রোসেলি এবং নাতনি শ্রেষ্ঠাও।
চলতি স✅প্তাহের গোড়াতেই প্রয়াত হন অভিনেত্রী মুনমুন সেনের স্বামী ভরত দেব বর্মা। সেইসময়ও শোকসন্তপ্ত সেন পরিবারের পাশে দেখা মিলেছিল ঋতুপর্ণার।