জীবনের সব বিষয়টা ভিন্নরকমভাবে দেখেন টুইঙ্কল খান্না। পাইরেসির বিরুদ্ধে সর্বদা সচেতন করেন তারকারা। পাইরেসি ম🃏ানেই ব্যবসার বিশাল ক্ষতি, তা সিনেমা হোক, গান কিংবা বই- সবকিছুর ক্ষেত্রেই স্রষ্টাকে মাশুল গুণতে হয় যখন পাইরেটেড সিডি, ডিভিডি বা বই- ব্যবহার করে আম জনতা। তবে মুম্বইয়ের ট্রাফিক সিগন্যালে নিজের লেখা বইয়ের পাইরেটেড কপি বিক্রি হতে দেখে ক্ষোভ বা দুঃখ নয়, বরং উচ্ছ্বসিত টুইঙ্কল।
ইনস্টাগ্রাম পোস্টে একটি ছবি পোস্ট করেন অক্ষয় ঘরণী। সেখানে দেখা যায় এক যুবক ‘মিসেস ফানিবোনস’-এর লেখা বইয়ের কপি বিক্রি করছে ট্রাফিক লাইটে। এই ছবির ক্যাপশনে টুইঙ্কল লেখেন,'কী করে জানবেন আপনার বই ভালো চলছে? বিক্রি বাজারে ভালো। সেলস ফিগারে নজর রাখতেই পারেন, আমাজন ব়্যাঙ্কিং, রিভিউস বা অ্যাওয়ার্ড। কিন্তু প্রকৃত বেস্টসে♛লার হওয়ার অগ্নিপরীক্ষা কী জানেন? যখন আপনার বইয়ের পাইরেটেড ভার্সন ট্রাফিক লাইটে বিক্রি হবে। এটা আমার জীবনের অন্যতম আনন্দের মুহূর্ত। আপনারা কোনটা পড়েছেন?'
‘মিসেস ফানিবোনস’, ‘দ্য লেজেন্ড অফ লক্ষ্মী প্রসাদ’ এবং ‘পাজামাস আর ফর্গিভিং’-টুইঙ্কলে লেখা এই তিনট💖ি বইয়ের নকল কপি হাতে দেখা গিয়েছে ওই হকারকে।
১৯৯৫ সালে ‘বরসাত’ ছবির সঙ্গে অভিনয় সফর শুরু করেছিলেন রাজেশ খান্না ও ডিম্পল খান্নার বড় মেয়ে। তবে বলিউডে পায়ের মা𝓀টি শক্ত করতে পারেনি টুইঙ্কল, আসলে অভিনয়ের প্রতি তাঁর অন্তরের টান ছিল না। ২০০১ সালে অভিনয়কে ‘অবলিღদা’ জানান শাহরুখের ‘বাদশা’ নায়িকা। এরপর অক্ষয়ের সঙ্গে সুখে সংসার করেছেন প্রাক্তন অভিনেত্রী।
২০১৫ সালে লেখিকা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। দীর্ঘসময় পর বলিউডেও কামব্যাক করেছেন টুইঙ্কল, তবে অভিনেত্রী নয় প্রযোজক হিসাবে। অক্ষয়ের ‘প্যাডম্যান’ ছবির যৌ🍎থ প্রযোজক ছিলেন টুইঙ্কল।