কদিন আগেই ইউটিউবার সিনেবাপ অর্থাৎ মৃন্ময় দাসের নামে নালিশ ঠুঁকেছিলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। এমনিতেই আরজি কর নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে, বেজায় মুশকিলে প🧔ড়েছেন বাংলার দাদা। তবে তাঁকে নিয়ে একাꦫধিক ট্রোল ভিডিয়ো করা হলেও, মহারাজের সব রাগ গিয়ে পড়ে সিনেবাপের উপরে। সোজা মেইল করে অভিযোগ জানান সাইবার ক্রাইমে। অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ, সম্মানহানি করার চেষ্টার মতো অভিযোগ আন হয়েছিল।
এদিকে থেমে থাকতে একেবারেই রা♐জি নন সিনেবাপ। সৌরভের সেই অভিযোগের জবাব দিলেন ফের আরেকটা রোস্টিং ভিডিয়ো বানিয়েই। তবে এবার কোথাও নাম, ছবি কিছু ব্যবহার করেননি। বরং, এবারে পুরো রোস্টিংই হয়েছে ‘সৌঠভ রঙ্গোলি’-কে নিয়ে।
প্রথম রোগী ‘এলাকার দাদা সৌঠভ রঙ্গোলি’। এরপর কিছুটা সৌরভে🍬র কথা বলার ধরণ নকল করেই সৌঠভ রঙ্গোলিকে অভিযোগ করতে দেখা যায়, ‘ছেলে-পিলে টোন টিটকিরি করে ভাবমূর্তি নষ্ট করছে।’ এরসঙ্গে ‘শালবাগানে সাইকেল তৈরির কারখানা’ তৈরি করেননি সৌঠভ বলেও শোনা যাচ্ছে।
‘লন্ডনের লনে বসে দু পা নাচাই রে। ওখানে বউ বাচ্চার সেফটিতে কোনো গুগলি নেই। ওখানে রয়্যাল স্টাইলে আমি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, লিভিং লাইক এ মহারাজা। বলাৎকার নামক অ্যাক্সিডেন্টের আঁতুরঘরে থাকা নয়ღ কো সোজা। তাই, দেশ স্বাধীন হলেও, ইংরেজদের শাসনে থাকতেই আমার বেশি ভালো লাগে’, বলতে শোনা গেল নকল সৌরভ থুরি স♔ৌঠভকে।
৮ মিনিটের ভিডিয়োজুড়ে🥂 সৌরভকে নিশানা করে একপ্রকার তুলোধনা করলেন স𓄧িনেবাপ। এরই মাঝে ‘গুরু মা’-র প্রসঙ্গও টানলেন। যিনি চাকরি দেন না, মিমারদের সংসার চালান, ও হ্যাঁ কথা দিয়ে কথা না রাখাও শেখান।
সিনেবাপকে পরোক্ষবার্তায় বলতে শোনা যায়, ‘ওই কয়েকটা ছেলের টোন টিটকিরিতে যদি ভাবমূরতি নষ্ট হয়, তাহলে বুঝতে হবে মূর্তির মেটিরিয়াল এমনিতেই নষ্ট হয়ে গেছে। মমলা করে নিজেকে হাসির পাত্র বানিও না। যেখানে ধর্ষকরা বুক ফুলিয়ে ঘুরছে, সেখানে কয়েকটা ছেলে টোন টিটকিরি করে কয়েকটা অপ্রিয় সত্য কথা বলছে বলে, তাদেরꦇ কথাকে গলা টিপে হত্যা করে, জেলে ঢুকিয়ে দেবে! এটা হাস্যকর। তাই ভাব মারিয়ে লাভ নেই। এলাকায় নিজের মূর্তি স্থপন করতে হলে, এলাকার জন্য কিছু করতে হবে। বিদেশে এলাকার ঝান্ডা তোলা লাক্সারি, আর বিপদে এলাকার পাশে থাকা নেসেসারি।’
এই ভিডিয়োর শেষে দেবকেও ঠুঁকতে দেখা যায় সিনেবাপকে। ঘাটালের বন্যা, শ্যুটে ব্যস্ত থাক, বান্ধবী নিয়ে বিদেশে ঘোরা নিয়েও করেন রোস্টিং। আর অরিজিৎকে নিয়ে বলেন, ‘বাংলার দাদা হিসেবে যদি কাওকে মনে প্রাণে মেনে থাকি, তবে সেটা হচ্ছে এখন অরিজিৎ সিং। বাংলায়য় থাকা লিভিং লেজেন্ড হিসেবে আর তো কেউ নেই। বাংলার মানুষের পায়ে পা মিলিয়ে লড়েছেন। প্রতিবাদের কণ্ঠ হিসেবে আর কবে বানিয়🐽েছেন। লন্ডনে কনসার্টে বলেছেন, এই গানকে তিনি পণ্য বানাতে পারবেন না।’