বাংলা টেলিভিশনের অতি পরিচিত নাম দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায়। স্টার জলসার ‘সাহেবের চিঠি’র নায়িকাকে প্রতিদিন সালোয়ার কিংবা শাড়িতেই দেখতে অভ্যস্ত দর্শক। লম্বা বিনুনি, চোখে চশমা। তবে আচমকা বিকিনি টপ আর ট্রান্সপারেন্স শার্গ পরে পোজ দিলেন দেবচন্দ্রিমা। ছবি জুড়ে একജ অদ্ভূত মাদকতা। নায়িকার শরীরি ভাঁজ দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে উষ্ণতা। কালো পোশাকের ফাঁকে সুস্পষ্ট তাঁর পেলব তনু। আগে কখন দেবচন্দ্রিমাকে এমন হট অবতারে দেখেননি তাঁর ভক্তরা। নায়িকার এই ভোলবদল দেখে হা♍ঁ সব্বাই।
সপ্তাহান্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় উষ্ণতার পারদ চড়াচ্ছেন দেবচন্দ্রিমা। এদিন নিয়ন বিকিনি টপ আর কালো ট্রান্সপারেন্ট শার্গে লেন্সবন্দি হলেন ‘চারু’। নিম্নাঙ্গে কালো শর্টস। অভি💛নেত্রীর মাখন ত্বক দেখে ঘায়েল তাঁর পুরুষ ভক্তরা। দেবচন্দ্রিমার হটনেস দেখে ‘সাহেব’-এর কী প্রতিক্রিয়া জানা নেই। তবে নন্দিনীর নবাব কিন্তু ঝাঁপিয়ে পড়লেন কমেন্ট করতে।
এমনিতে ‘নবাব’ মানে অভিনেতা রিজওয়ানের সঙ্গে তাঁর ‘সাঁঝের বাতি’ কো-স্টার দেবচন্দ্রিমার বিশেষ বন্ধুত্ব নিয়ে কানাঘুষো শোনা যায়, যদিও দু-জনে স্পষ্ট জানিয়েছেন তাঁরা কেবল ভালো বন্ধু। এই ছবিতে দেবচন্দ্রিমা ক্যাপশনের বদলে শুধু প্♉রশ্নবোধক চিহ্ন দিয়েছেন। মন্তব্য বাক্সে রিজওয়ানের প্রশ্ন, ‘চিঠি কোথায়?’ দেবচন্দ্রিমার জবাব, ‘পরে বলব’। দেবচন্দ্রিমার এই রূপে পুড়ছেন ‘সাহেবের চিঠি’র খলনায়িকা দেবলীনা কুমারও। তিনি লেখেন, ‘আমি এবার মরেই যাব’। চিঠির পালটা মন্তব্য, ‘না ব♊েঁচে থেকে সহ্য করতে হবে’।
সদ্যই ‘লাটসাহেব’-এর সঙ্গে বিয়ের পর্ব মিটেছে চিঠির। তাঁকে বউ হিসাবে মানতে না-রাজ সাহেব। অন্যদিকে চিঠির সামনে নত♑ুন চ্যালেঞ্জ। এক মাসের মধ্যে প্রমাণ করতে হবে সাহেবের পঙ্গুত্বের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সামনে ফাঁস করেনি সে বা তার পরিবার। অন্যদিকে সাহেবের জীবন থেকে চিঠিকে সরিয়ে দিতে প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছে রাইমা-ও। কীভাবে অভিমান ভুলে চিঠিকে আপন করে নেবে সাহেব? কেমনভাবে শুরু হবে সাহেব আর চিঠির প্রেমের গল্প? আপাতত পর্দায় সেই গল্প দেখবার অপেক্ষা। তবে বাস্তবে কোন বয়ফ্রেন্ডকে ‘হাই’ বলছেন দেবচন্দ্রিমা, এর 🌠জবাব শুধু তিনিই জানেন।