দিদি নম্বর ওয়ানে এদিন মায়ের সঙ্গে খেলতে এসেছিলেন এক দৃষ্টিহীন প্রতিযোগী। তাঁর জীবনের ঘটনাই এদিন তাঁর মা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেন। একই সঙ্গে সেই 𝕴প্রতিযোগীও গান গেয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দেন।
দিদি নম্বর ওয়ানে দৃষ্টিহীন প্রতিযোগী
দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে কত মানুষ তাঁদের জীবনের কত বাধা, বিপত্তি, সমস্যার কথা এসে জানান। এদিন তেমন ভাবেই মেয়ের জীবনের গল্প তুলে ধরলেন সুজাতা ঘোষ। তাঁর মেয়ে দৃষ্টিহীন। কিন্তꦓু অসম্ভব ভালো গান গায়। মেয়েকে তিনি কীভাবে মানুষ করেছেন সেই গল্পই এদিন তিনি তুলে ধরেন দিদির মঞ্চে।
সুজাতা ঘোষ এদিন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানান, 'ওর যখন পাঁচ বছর বয়স তখন ওকে যে স্পেশ্যাল ব্লাইন্ড স্কুলগুলো হয় সেখানে ভর্তি করাই। কৃষ্ণনগরের গেলেন ক♈িলারে দিই। ওখানে ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়ে। সেখানে পড়তে গিয়েই সবার চোখে পড়ে যে ও ভীষণ ভালো গান গায়।' এরপর তিনি বলেন, 'তখন থেকেই ওকে গান শেখানো শুরু হয়। ওরাই বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ওকে এগিয়ে দিতে থাকে। আর প্রায় সব প্রতিযোগিতায় ও বিজয়ী হতো।' দেখা যায় বিক্রম ঘোষ সহ একাধিক শিল্পীর হাত থেকে তাঁর মেয়ে শিবানী পুরস্কার পাচ্ছেন।
এরপরই শিবানীকে তখন তোমার একুশ বছর বোধহয় অ্যা🌳লবাম থেকে আরতি মুখোপাধ্🔜যায়ের গাওয়া বন্য বন্য অরণ্য গানটি গেয়ে শোনাতে দেখা যায়। তাঁর গান শুনে মুগ্ধ হয়ে যান রচনা। আনন্দে হাততালি দিয়ে ওঠেন। করেন তুমুল প্রশংসাও।
আরও পড়ুন: 'এমা প্যান্ট পরেনি...' শুধু টপ পরে তোপের মুখে সোহিনী! তুলোধনা করে কী বলছ▨ে নেটপাড়🥀া?
আরও পড়ুন: ‘বড়লোকের বিটি লো’ গাইতꦉে গাইতে জমিয়ে নাচ পদ্মশ্রী রতন কাহারের, যোগ্য সঙ্গত তিমির-শিলাজিৎ-জয়জিতের
দিদি নম্বর ওয়ান প্রসঙ্গে
দিদি নম্বর ওয়ান বাংলার অন্যতম পুরনো রিয়েলিটি শো। রচনা বন্দ্যোপা🏅ধ্যায় সঞ্চালিত এই শো প্রতি সোমবার থেকে শনিবার পর্যন্ত বিকেল পাঁচটা থেকে সম্প্রচারিত হয়। অন্যদিকে রবিবার রাত আটটা থেকে দেখা যায় এই শো।