নিয়োগ দুর্নীতিতে বনি সেনগুপ্তর পর এবার নাম জড়ালো অভিনেতার মা পিয়া সেনগুপ্তেরও। যিনি কিনা আবার ইম্পা অর্থাৎ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি। অভিযোগ, নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত কুন্তল ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল ইম্পার সভাপতি পিয়া সেনগপ্তের। শুধু বনির উপরেই নয়🔥 ইম্বার নির্বাচনেও নাকি টাকা ঢেলেছিলেন ধৃত কুন্তল। আর এমন অভিযোগ উঠতেই ইম্পার সভাপতি পিয়া সেনগুপ্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন টলিউডের পরিচালক প্রযোজকদের একাংশ।
যদিও পিয়া সেনগুপ্ত অবশ্য় আগেই এমন অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। সম্ꦉপ্রতি এক সাংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, 'পুরোটাই মিথ্যা, গুজব। আমার তো শুনে হাসি পাচ্ছে। দিন দিন পুরো বিষয়টিই খুব নিম্নরুচির হয়ে যাচ্ছে।' পিয়া সেনগুপ্তের কথায়, ‘যিনি এই সংগঠনের সদস্য়ই নন, তিনি কেন 🐻টাকা ঢালবেন! আর কেনই বা ঢালবেন?’
তবে ইম্পার সভাপতি হিসাবে পিয়া সেনগুপ্ত যতই সাফাই দিন, আপাতত তিনি যে আইনি গেরোয় জড়াতে চলেছেন তা স্পষ্ট। প্রসঙ্গত ২০২১-এর সেপ্টেম্বরে হয়েছিল ইম্পা অর্থাৎ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশনের নির🔯্বা🍎চন। যেটি কিনা আসলে প্রযোজক, হল মালিক ও পরিবেশকদের সংগঠন। অভিযোগ ইম্পার নির্বাচনে পিয়া সেনগুপ্তকে জেতাতে কুন্তল ঘোষ নাকি নিজে উপস্থিত ছিলেন। যদিও তখনও নিয়োগ দুর্নীতিতে কুন্তলের নাম জড়ায়নি। পর কুন্ডল ঘোষের গ্রেফাতারির পর তাঁকে জেরায় একের পর এক তথ্য সামনে আসছে।
এদিকে অভিনেতা বনি সেনগুপ্তর বিরুদ্𓆉ধে অভিযোগ, তিনি কুন্তল ঘোষের কাছ থেকে গাড়ি কিনতে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা নিয়েছেন। যে টাকায় তিনি বিলাসবহুল রোলস রয়েস গাড়ি কেনেন। গাড়ি কেনার কথা ইতিমধ্যেই ইডির জেরায় স্বীকার করে নিয়েছেন বনি। তবে অভিনেতা এও জানিয়েছেন ২০২১ সালেই তিনি গাড়িটি বিক্রি করে দিয়েছিলেন💃। জানা গিয়েছে, গাড়িটির বর্তমান মালিক শৌভিক মুখোপাধ্যায় নামে এক ব্যক্তি যিনি কিনা নিউটাউনের বাসিন্দা। শৌভিক অবশ্য জানিয়েছেন, তিনি বিজ্ঞাপন দেখে গাড়ি কিনেছিলেন, মালিকের নাম তাঁর জানা ছিল না।