আপাতত শারদীয়া আনন্দে বুঁদ হয়ে রয়েছে 💧গোটা বাংলা। ৮-৮০ সকলেই দুর্গাপুজোর আনন্দে ব্যস্ত। পুজোর আনন্দ উপভোগ করছেন তারকারাও। দুর্গাপুজোতে কোনও কাজ নয়, কলকাতাতেই থাকবেন, প্যান্ডেলে যাবেন, অঞ্জলি দেবেন, ভোগ খাবেন, এমনই পরিকল্পনা রয়েছে। এর আগের হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একথা জানিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যা𝔍য়। যেমনটা বলেছিলেন, তেমনটাই ঘটছে।
রবিবার মহা💞অষ্🥂টমী। এই দিন হাজরা পার্ক দুর্গোৎসব কমিটিতে গিয়ে পুষ্পাঞ্জলি দিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। সকলের সঙ্গে দাঁড়িয়ে মন্ত্রোচ্চারণ করে অষ্টমীর অঞ্জলি দেন তিনি। 'বুম্বা'দার সঙ্গে দেখা গেল রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় এবং হাজরা পার্ক দুর্গোৎসব কমিটির জয়েন্ট সেক্রেটারি সায়নদেব চট্টোপাধ্যায়কেও।
হাজরা পার্কে পুজোর থিম তিন চাকার গল্প। তাই পুজো মণ্ডপে সাজানো অটোয় বসে ক্ষণিকের জন্য ‘অটোওয়ালা’ হয়ে ধꦯরা দিলেন প্রসেনজিৎ। অটোয় বসে পোজও দিলেন।
এর আগে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুজোর কেনাকাটা নিয়ে নানান কথা শেয়ার করেছিলেন প্রসেনজিৎ। বলেছিলেন, ‘আমার কাছে পুজোয় উপহার পাওয়ার থেকে দেওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার সঙ্গে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের সকলের পুজোর উপহার গত ১০-১৪ বছর ধরে আমি নিজেই কিনি। কাউকে দিয়ে ♚কিনিয়ে নেওয়া, এটা আমার পছন্দ নয়। সকলের জন্য নিজের হাতে কিনি। সে আমার পিসির (যিনি চলে গেলেন) শাড়ি হোক বা আমার বাড়ির দরজা যিনি খুলে দেন তাঁর জামা, সকলের উপহার নিজে কিনি। আমার একটা ঘর শুধু প্লাস্টিকে প্লাস্টিকে ভরে যায়।’
প্রসঙ্গত, পুজোয় মুক্তি পেয়েছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের ছবি 'দশম অবতার', সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত এই ছবিতে পুলিশ আধিকারিক প্রবীর রায় চৌধুরীর বেশে ধরা পড়েছেন ‘বুম্বাদা’। সেখানে তাঁর সঙ্গে জুটি বেঁধে ইন্সপেক্টর বিজয় পোদ্দারের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে অনির্বাণ ভট্টাচার্যকে। ছবিতে খলনায়কের ভূমিꦓকায় রয়েছেন যিশু সেনগুপ্ত। গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছে জয়া আহসানকে।