সাপে-নেউলের সম্পর্ক অনস্ক্রিনে, তবে পর্দার বাইরে দারুণ বন্ডিং পর্ণা আর মৌমিতার। এই মুহূর্তে ‘নিম ফুলের মধু’ ধারাবাহিক সবার নজর কাড়ছে। প্রতিবাদীর পর্ণার ছক ভাঙা চরিত্র প্রশংসা কুড়োচ্ছে সবমহলে। প🍬র্ণা হিসাবে পল্লবী যেমন প্রশংসা কুড়োচ্ছেন, তেমনই পর্ণার জাঁদরেল শাশুড়ি মার চরিত্রে 𓆏অরিজিতা মুখোপাধ্যায় এবং ‘কুচুটে’ জা-এর চরিত্রে মানসী সেনগুপ্তর অভিনয় থেকে চোখ ফেরানো দায়!
বোনকে সৃজনের বউ বানানোর জন্য নানারকম ছক কষতে থাকে মৌমিতা, পর্ণাকে তো দু-চোখে সহ্য করতে পারে নাಞ সে। তিন্নিকে ঘিরে দুই বউয়ের মধ্যে ঝামেলার অন্ত নেই! মৌমিতার ঠগবাজি🌜 সামনে আসার পর থেকে হাঁড়ি পর্যন্ত আলাদা হওয়ার জোগাড় দত্ত বাড়িতে। অনস্ক্রিনের টক্কর অফস্ক্রিনে কতটা প্রভাব ফেলে? জানেন কি বাস্তবে পল্লবী আর মানসীর সম্পর্ক কিন্তু গলায়-গলায়। তবে ‘ভালো মেয়ে’ পর্ণার সঙ্গে কিছুতেই এক মেকআপ রুম শেয়ার করতে চান না তাঁর বড় জা! কারণ জানলে অবাক হবেন।
‘নিম ফুলের মধু’র এই মেকআপ রুম সিক্রেট হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার সঙ্গে শেয়ার করেছেন মানসী ওরফে মৌমিতা। ꦜতাঁর কথায়, ‘আমাদের মেক-আপ রুম বলতে, পল্লবী আর লিলি আন্টি (চক্রবর্তী) একটা মেক-আপ রুম শেয়ার করে আর আমি, অরিজিতাদি… আমরা সবাই একটা মেকআপ রুম শেয়ার করি। পাশাপাশি দুটো🌺 রুম। আমাকে যখন বলা হয় পল্লবীর সঙ্গে রুম শেয়ার করতে তখন আমি ওর মেকআপ রুমে ঢুকলেই বেরিয়ে আসি। বাপরে! আমরা প্রচন্ড গরম লাগে। আমি লাইট একদম সহ্য করতে পারি না। শ্য়ুট করলে তো কিছু করার নেই। বাকি সময় আমি মেকআপ রুমে লাইট জ্বালাই না। আর পল্লবী ওর মেকআপ রুমে এসি আজ পর্যন্ত চালায়নি, পাখাটাও একে ঘোরে। আর সব লাইট জ্বালিয়ে রাখে।’
এরপর পর্ণার বড় জা-র সংযোজন, ‘আমি ওকে বলেছি, ভাই পল্লবী আমি পারব না তোমার সঙ্গে রুম শেয়ার করতে। ও এতো শীত কাতুরে… আমি তো ওর লেগ পুলও করি। শীত চলে গেছে তাও গায়ে চাদর দিয়ে সেটে ঘ🐼ুরবে। আমি তো বলি, তোমার এই কম্বলটার জন্যই কলকাতা থেকে শীত চলে গেছে। ’
অনেকেই হয়ত জানেন না এর আগেও একসঙ্গে কাজ করেছেন পল্লবী-মানসী। ‘কে আপন কে পর’ ধারাবাহিকেও দেখা মিলেছেন মানসীর। অভিনেত্রী বললেন, ‘আমি কে আপন কে পর’- কয়েকদিনের চরিত্র করেছিলাম, সেটাও নেগেটিভ চরিত্র। ওর বরের (পরম) প্রথম স্ত্রী'র ভূমিকায়। সেখানেও ওকে জ্বালাতেই গিয়েছিলাম। পল্লবী খুব ভালো মেয়ে, আমার তুলনায় অনেক কম কথা বলে। অনস্ক্রিনের ম𒈔তো একদম নয়, খুব মজা করে কাজটা করি।