জিলিপি-রাবড়ি ছাড়া তাঁর চলে না! সুযোগ পেলেই গাড়ি থামিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েন ফ෴ুচকা খেতে। তিনি অভিনেত্রী ঊষসী রায়। ডায়েটের কথা বললেই যিনি বলেন, 'মিষ্টি ছাড়া আমার একটুও চলে না! বিয়ে বাড়িতে গিয়ে স্টার্টার বা মেন কোর্স না হলেও চলবে। কিন্তু মিষ্টি আমার চাই-ই চাই!'
এত ভোজনরসিক হয়েও কী ভাবে ফিট রাখেন নিজেকে? হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার কাছে সেই রহস্যই ফাঁস কর♍লেন পর্দার কাদম্বিনী।
নিয়মিত শরীরচর্চা করেন ঊষসী। সকালে জিমের জন্য বরাদ্দ থাকে এক ঘণ্টা। তার পর যোগাসন। বুধবার আন্তর্জাতিক যোগাসন দিবস উপলক্ষে একটি পোস্টও দিয়েছেন অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, 'যোগাসনের অভ্যাস থাকাটা ভীষণ🔥 জরুরি। এর মাধ্যমে আমরা মনোযোগী হয়ে উঠি। আমাদের মন ভালো রাখতে সাহায্য করে।'
শরীরচর্চার পাশাপাশি খাওয়াদাওয়ার দিকেও বিশেষ নজর দেন ঊষসী। প্রাতঃরাশ সারেন দুধ-কর্নফ্লেক্স দিღয়ে। চিনি যদিও বাদ। বেলা গড়ালে বরাদ্দ থাকে একটি ফল। জিম থেকে এসে খেয়ে নেন অলিভ অয়েলে ভাজা ডিমের সাদা অংশ। মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে থাকে এক কাপ ভাতের সঙ্গে ডাল, তরকারি, মাছ বা মাংস।
বিকেলের দিকে টক দই খান ঊষসী। সন্ধ্যায় চিনি ছাড়া লিকার চা। ⛄খুব খিদে পেলে সঙ্গে থাকে ঘিয়ে ভাজা মাখনা। নৈশভোজে আমিষ নৈব নৈব চ । পালং শাক, গাজর বা অন্যান্য সব্জি দিয়ে তৈরি রুটি বা চিলা সহযোগে তরকারি দিয়ে রাতের খাওয়া সারেন।
তবে এত কড়াকড়ির মধ্যেই ফাঁকি দেন ঊষসী। মাঝ⛄েমধ্যেই চলে রেস্তরাঁ-টহল। পছন্দের চিজ কেক, ব্রাউনি, ডোনাটসের স্বাদ নিয়ে নেন অভিনেত্রী।