রকি ভাই-কে নিয়ে উন্মাদনা ক🏅িছুতেই কমছে না, এর মাঝেই একের পর এক মাইলস্টোন গড়েই চলেছে যশ অভিনীত ‘কেজিএফ চ্যাপ্টার ২’। উত্তর বনাম দক্ষিণ বিতর্কের মাঝেই হিন্দি বলয়ে যশ অভিনীত ছবি রেকর্ড ব্যবসা করেছে। আরআরআর, পুষ্পা, কেজিএফ-এর মতো ছবির সাফল্যই বলে দিচ্ছে তেলুগু, তামিল, কন্নড় ছবি এখন উত্তর ভারতের দর্শকদের মনে ঘর করে নিয়েছে।
এদিন ট্রেড অ্যানালিস্ট তরণ আদর্শ টুইটারে জানান, কেজিএফ ২-এর হিন্দি সংস্করণ হারিয়ে দিয়েছে আমিরের দঙ্গলকে।পাশাপাশি আরআরআর-কে টপকে দেশের সবচেয়ে ব🤪্যবসা সফল ছবির তালিকায় আপতত দু' নম্বরে রয়েছে যশ-সঞ্জয় দত্ত অভিনীত কেজিএফ ২। এক নম্বর স্থানটি দখলে রেখেছে রাজামৌলির ‘বাহ🦹ুবলী ২’।
এই মুহূর্তে ‘বাহুবলী ২: দ্য কনক্লিউশন’-এর হিন্দি ডাবড ভার্সনের আয় ৫১০.৯৯ কোটি টাকা। অন্যদিকে এই মূহূর্তে 🅠ক🅺ন্নড় ছবি কেজিএফ ২-এর হিন্দি সংস্করণ দেশব্যাপী আয় করেছে ৩৯১.৬৫ কোটি টাকা। খুব বেশি দূরে নেই এসএস রাজামৌলীর অপর ছবি ‘RRR’, এই ছবির আয় (হিন্দি ভার্সন) ৩৬০.৩১ কোটি টাকা।
একথা অস্বীকার করবার জো নেই বলিউডকে জুজু দেখা⭕চ্ছে দক্ষিণী 🌠ছবি। সংকটে বলিউডের ভবিষ্যত, বলছেন বক্স অফিস বিশেষজ্ঞরা। উত্তর ভারতের বাজার যে দ্রুত গতিতে দখল করছে দক্ষিণের ছবি, তাতে কপালে ভাঁজ বলিউড প্রযোজকদের।
ভারতের বক্স অফিসে দঙ্গল পিছিয়ে পড়লেও বিশ্বব্যাপী বক্স অফিস মেলালে কিন্তু সর্বোচ্চ আয়কারী ভারতীয় ছবি আমির খানের এই ফিল্ম। মিস্টার পারফেকশানিস্টের ‘দঙ্গল’ ২.০২৪ কোটি টাকা আয় করেছে, অন্যদিকে রাজামৌলিরই ‘বাহুবলী: দ্য কনক্লিউশন-এর মোট আয় ১,৮১০ কোটি টাকা। আসলে ‘দঙ্গল’ ছবির কালেকশনের অধিকাংশই এসেছে চিনের মার্কেট থেকে। ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর পর আমির খানের ‘দঙ্গল’ও ব্যাপর জনপ্রিয় হয়েছে চিনের বক্স অফিসে। কিন্তু ‘বাহুবলী’ সেই কামাল করে দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে তিনে। এখনও পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী বক্স অফিসে ‘আরআরআর’-এর কালেকশন ১১১২ কোটি টাকা, অඣন্যদিকে কেজিএফ ২-এর আয় পৌঁছেছে ১০৮৬ কোটিতে। চতুর্থ ভারতীয় ছবি হিসাবে ১০০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁয়েছে এই ছবি।