জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হিসেবে ধরা হয় মাধ্য়মিককে। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষার্থী কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করবেন, তার পাথেয় হয় এই নম্বরই। এ বছরের মাধ্যমি💟ক পরীক্ষায় প্রথম হয়েছে কোচবিহারের রামভোলা হাইস্কুলের চন্দ্রচূড় সেন। পেয়েছে ৬৯৩। ৯৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছে প্রথম হওয়া ছেল🌄েটি। মাত্র এক নম্বর কম পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন পুরুলিয়া জেলা স্কুলের সাম্যপ্রিয় গুরু।
তবে অনেক সময়তেই দেখা যায়, মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকের কম নম্ব🧸র অবসাদের দিকে ঠেলে দেয় শিক্ষার্থীদের। যার ফলে ভবিষ্যতও হয়ে পড়ে নড়বড়ে। বছরকয়েক আগে এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন বং গাই কিরণ দত্ত।
আরও পড়ুন: ‘সে আসছে…’, কৃশ ৪ নিয়ে বড় আপডেট সিদ্ধার্থ আনন্দের, হৃতিক রোশন থ𝐆াকবেন তো?
সেই সময় নিজের মাধ্যমিকের রেজাল্ট ভাগ করে নিয়েছিলেন তিনি। সঙ্গে লিখেছিলেন, ‘কিসসু কাজে লাগেনা বিশ্বাস কর ভাই/বোন। এই নম্বর আমার জীবনে কোনো কাজে লাগেনি।সবাই সবকিছুতে ফার্স্ট হয়না, সবার আলাদা আলাদা ফার্স্ট হবার ফিল্ড থাকে।সেটা খুঁজে বের করতে হবে💞। তারপর মনপ্রাণ দিয়ে সেটায় লেগে থাকতে হবে। সেটা যে পড়াশোনাই হতে হবে কোনো কথা নেই। কিন্তু হ্যাঁ সেই ভালোলাগার কাজে খুব মন দিতে হবে।’
আরও পড়ুন: মা মেনে নেয়নি প্রেমিককে, চুপিচু🐭পি বিয়ে করেছেন অহনা-𒁃দীপঙ্কর? মুখ খুললেন অনুরাগের ছোঁয়া-র মিশকা
অবশ্য দেখা যায়, বং গাই নিজে দুর্দান্ত ফল করেছিলেন মাধ্যমিকে। ইংরেজি-অঙ্কে ৯৮, ভৌত আর জীবন বিজ্ঞানে যথাক্রমে ৯৭ আর ৯৪। তব✃ে ভূগোল আর ইতিহাসের নম্বর কিছুটা𒐪 কম। ৬৬ আর ৮৪।
মাধ্যমিকের পর উচ্চমাধ্যমিকের রিপোর্ট কার্ডও এরপর ভাইরাল হয়েছিল বং গাইয়ের। কেমিস্ট্রিতে ৮২, অঙ্কে ৭৭, ফি🌃জিক্সে ৭৬। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিংও পড়েন তিনি। তবে আপাতত কোনও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজ না 💧করে, নিজের পরিয় গড়েছেন ক্রিয়েটার হিসেবে। বাংলার অন্যতম পুরনো ও জনপ্রিয় ক্রিয়েটারদের মধ্যে নাম আসে তাঁর।
আরও পড়ুন: আর দেখা যাবে না দাদাগিরি, শেষ হল সৌরভের সঞ্চালনার সফর! কবে ꦓগ্র্যান্ড ফিনালে, জানুন তারিখ
এই নিয়েও কিরণ লিখেছিলেন নিজের পোস্টে। ‘মাধ্যমিক,উচ্চমাধ্যমিক দুটোতেই ভালো রেজাল্ট করি। কিন্তু আমি খুশি ছিলাম না। আমার ভালো লাগতো না ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে। আমার ভিডিয়ো বানাতে ভালো লাগতো। আমার বাবা মাকে আমি একদিন বোঝাই, পুরোটা ব♎োঝাই। আমি এভাবে ভালো থাকবো। জীবন টাকে জীবন মনে হবে আমার। বাবা মা সেদিন বুঝেছিল’, সকলকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন বং গাই।