যে অভিনেত্রীর জন্য পাকিস্তান ক♍াশ্মীর ছেড়ে দিতে রাজি হয়েছিল, যে অভিনেত্রীর হাসিতে আজও মুগ্ধ কোটি কোটি ভক্ত, তিনি হলেন মাধুরী দীক্ষিত। সম্প্রতি মাধুরীকে ৯০ দশকের কিছু স্মৃতিচারণ করতে শোনা গেল একটি সাক্ষাৎকারে। ভ্যানিটি ভ্যানের বিলাসিতার পরিবর্তে কীভাবে কষ্ট করে তখন অ💯ভিনেতা-অভিনেত্রীরা কাজ করতেন সেই কথাই শেয়ার করলেন তিনি।
বলিউড বাবলস- এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, ‘আগে শুটিং করার সময় কোনও ভ্যানিটি ভ্যান দেওয়া হতো না। ভ্যানিটি ভ্যানের পরিবর্তে থাকতে শুধুমাত্র অ্যাম্বাসেডর গাড়ಌি। ভ্যানিটি ভ্যানের বিলাসিতা তখন শুধুই স্বপ্ন।’
(আরও পড়ুন: 'কেরল সরকার কোনও সাহায্য করছে না', তোপ দেগে বাম বিধায়কের বিরুদ্ধে আনা যৌন হেনস্থার অভিযোগ প্রত্যাহার অভ❀িনেত্রীর)
(আরও পড়ুন: অস্কারের জন্য '২০১৮'-এর বদলে '১২ ফেল' 𓄧অনেক বেশি যোগ্য? বিধু বিনোদ বলছেন, 'হলি♏উডের সবাই বলছে...')
আড্ডা চলাকালীন মাধুরী আরও বলেন, ‘আমার মনে আছে তখন একটি সিনেমার শুটিং চলছিল উটিতে। জঙ্গলের মধ্যে গাড়িতে বসে থাকতে হতো যখন শুটিং বন্ধ থাকতো। যদিও তখন তেমনই নিয়ম ছিল। বৃষ্টি হলে গাড়িতে বসে থাকতো সকলে, অপেক্ষা করত বৃষ্টি কমার। রোদ উঠলে আবার সকালে মিলে বাইরে বসে থাকতো💯, আলা𝐆দা করে গোপনীয়তা থাকতো না কিছুই।’
মাধুরী আরও বলেন, ‘পোশাক পরিবর্তন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান ঠিক করে দেওয়া হতো যেখানে অভিনেত্রীরা পোশাক পরিবর্তন করতেন। বর্তমান প্রজনও্মের অভিনেত্রীরা যেমন ভ্যানিটি ভ্যানে বিশ্রাম করেন, ব♔িলাসিতায় সময় কাটান, তখন তেমন কিছুই ছিল না।’
(আরও পড়ুন: 'ওঁ🐲র চরিত্রে কলঙ্ক লাগিয়েছে', সৎমেয়ে রূপালির মানসিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দা𓄧ঁড়িয়েছে, দাবি অভিনেত্রীর আইনজীবীর!)
(আরও পড়ুন: নেপোটিজম নিয়ে খোঁচা দিয়েও আদিত্যর গানে মুগ্ধ সুভাষ ঘাই! বিশাল🙈 বললেন, 'সঞ্ಞচালক না তোমার বিচারক হওয়ার কথা')
প্রসঙ্গত, ১৯৮৪ সালে ‘অবোধ’ সিনেমার মাধ্য෴মে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন মাধুরী। ১৯৮৮ সালে অনিল কাপুরের বিপরীতে ‘তেজাব’ সিনেমায় অভিনয় করে প্রথম নজরে এসেছিলেন তিনি। বাকিটা সত্যি ইতিহাস। আজও মাধুরীর সঙ্গে অভিনয় করতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন অভিনেতা অভিনেত্রীরা।
সম্প্রতি ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’ সিনেমায় অসামান্য অভিনয় করে ফের প্রশংসা করিয়েছেন মাধুরী। ১৯৯৯ সালে বিয়ে করে আমেরিকায় চলে♊ যান তিনি, এক দশকের বেশি সময় ধরে ছুটিয়ে সংসার করার পর ফের তিনি ফিরে🎶 এসেছেন বলিউডে। ইন্ডাস্ট্রিতে মাধুরীর চাহিদা যে বিন্দুমাত্র কমেনি, তা তিনি বারবার প্রমাণ করে দিচ্ছেন একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করে।