এবারের শীতের ছুটি একেবারে জমজমাট! একগুচ্ছ ছবি মুক্তি পাচ্ছে বড়দিনে। আর এই ছবির তা🏅লিকায় আছে কাবুলিওয়ালারও নাম। হ্যাঁ, বহু বছর পর নস্টালজিয়া উসকে রবি ঠাকুরের কাবুলিওয়ালা নতুন ভাবে আসছে বড় পর্দায়। নাম ভূমিকায় মিঠুন চক্রবর্তী। ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে ছবির ট্রেলার, যা দ🐠র্শকদের বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছে। তার আগে ছবি নিয়ে কী জানালেন অভিনেতা?
কাবুলিওয়ালা প্রসঙ্গে মিঠুন
এর আগে কাবুলিওয়ালা, বলা ভালো রহমতের চরিত্রে অভিনয় করেছেন একাধিক তাবড় তাবড় অভিনেতা। ছবি বিশ্বাস, বলরাজ সাহানি প্রমুখকে দেখা গিয়েছে এই কাল্ট চরিত্রে। এবার সেই একই রূপে ধরা দেবেন মিঠুন, প্রাথমিক ভাবে বিষয়টায় কেমন লেগেছিল? উত্তরে অভিনেতা আনন্দবাজার দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে জানান, 'যখন অফারটা পেয়েছিলাম তখন প্রথমেই না করে দিয়েছিলাম। ছবি বিশ্বাস, বলরাজ সাহানি যে চরিত্র করে গিয়েছেন সেটাকে সুবিচার দেওয়াটা চাপ। কিন্তু সুমন (পরিচালক সুমন ঘোষ) নাছোড় ছিল। পরে প্রযোজককে (শ্রীকান্ত মোহতা) ছবির কয়েকটি সংলাপ শুনিয়ে তাঁর কেমন লাগছে জেনে সম্মতি দিই, ওঁরা বলেছিলেন এভাবেই বলো তাহলেইꩲ হবে।'
আরও পড়ুন: মিঠুন ফের🎃ালেন ছবি বিশ্বাসের স্মৃতি, 💦প্রকাশ্যে কাবুলিওয়ালার ট্রেলার
আরও পড়ুন: 'এই বা𒆙ড়ি যা...' খুদে প্রতিযোগীর উপর চটে লাল সৌরভ, কী হয়েছে দাদাগিরির মঞ্চে?
রহমত হয়ে ওঠার জন্য কোনও বই বা ছবির সাহায্য নেননি মিঠুন। তাহলে কাকে দেখে নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন রহমতেরܫ চরিত্রের জন্য? এই বিষয়ে তিনি জানান, 'আমার এক আফগান বন্ধু ছিল। ও পেশায় রাঁধুনি ছিল। আমার জন্য নানা খাবার বানিয়ে আনত। ও যেভাবে হাঁপিয়ে কথা বলব, হা♒ঁটত সেসব শরীরী ভাষা নকল করার চেষ্টা করেছি। ওর সঙ্গে আর যোগাযোগ নেই, তাই এটা ওর প্রতি ট্রিবিউট আমার।'
মিনি ওরফে অনামেঘাকে নিয়ে কী বললেন মিঠুন?
কাবুলি𒈔ওয়ালা মানেই রহমত আর মিনি। এই ছবির মিনির প্রসঙ্গেও তাই এদিন কথা বলেন মিঠু𝔉ন। জানান অনুমেঘার অভিনয় তাঁরা মুগ্ধ হয়ে দেখতেন। এমনকি তাঁর এবং ছোট্ট মিনির নাকি সহজেই বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছিল। তাই এই ছবি নিয়ে আশাবাদী মিঠুন। তাঁর কথায়, 'মূল গল্পের নির্যাসটাকে অনুসরণ করেছি আমরা। তাই আশা করছি দর্শকদের বিশেষ অভিযোগ থাকবে না।'
আরও পড়ুন: 'আমারটা গেল না কখনও...' ডোনা রাগ করে বাপের বাড়ি যাননি বলে আক্ষে෴প সৌরভের! দাদাগিরিতে ফাঁস মনের কথা
টলিউড প্রসঙ্গে মিঠুন
তবে কেবল কাবুলিওয়ালা বা নিজের কেরিয়ার নয়, মিঠুন চক্রবর্তীর গলায় এদিন টলিউড নিয়েও একাধিক কথা শোনা যায়। তাঁর মতে, 'এখানে আসলে কাজের জায়গাটা ছোট। একটা ছবির শুটিং ১০-১২ দিনে হয়ে যায়। তাই ব্যবসাও কম। আর তাছাড়া মাল্টিপ্লেক্স য🔥বে থেকে এসেছে তবে থেকে আর স্টার ত🦹ৈরি হয় না। খেয়াল করে দেখুন হিন্দি বাংলা সবেতেই শেষ স্টাররা কিন্তু সিঙ্গল স্ক্রিনেরই।'