বাংলা টেলিভিশনে কী কী কাণ্ডই না ঘটে! ছেলের প্রতি মায়ের এমন টান দেখলে আপনার মাথা ঘুরে যাব💖ে! এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় মেগা জি বাংলার ‘নিম ফুলের মধু’। পর্ণার জীবনে সতীন কাঁটার অভাব নেই। বর্তমানেও ইশাকে নিয়ে নাজেহাল দত্তবাড়ির বউমা। কিন্তু সৃজন দত্তর প্রতি তাঁর মা যতটা পজেসিভ, ততটা বোধহয় অন্য কেউ নয়।
এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম দজ্জাল শাশুড়ি বং ‘বাবুউউর মা’ অর্থাৎ কৃষ্ণা। ছেলে আর বউমাকে আলাদা করতে নিত্♐যনতুন ফন্দি আঁটেন তিনি। সম্প্রতি মায়ের কীর্তি সামনে এসেছে সৃজনের, তারপরেও বদল এলꦡ না কৃষ্ণার মনে। ফের ছেলে এবং ছেলের বৌয়ের ঘরে উঁকি দিয়ে দর্শকদের কটাক্ষের শিকার হলেন কৃষ্ণা। ‘শাশুড়ি নাকি সতীন’- ‘বাবুউউর মা’কে শুনতে হল এমন মন্তব্য।
সিরিয়ালের সাম্প্রতিক ট্র্যাকে ধরা পড়ল সৃজন-পর্ণার চরম রোম্যান্সের কিছু মুহূর্ত। সেখানে কালো রাত পোশাকে সুপারহট অবতারে পর্ণা, বউকে দেখেই বেসামাল সৃজন। তাঁকে বলতে শোনা গেল, ‘আজ সারারাত আমি তোমাকেꦇ ঘুমোতে দেব না।’ বরের মুখে রোম্যান্সের কথা শুনেই শাশুড়ির প্রসঙ্গ টানে পর্⭕ণা। সেইসময় তাঁদের বেডরুমের বাইরে দাঁড়িয়ে আড়ি পেতে সব কথা শুনছে সৃজনের মা।
পর্ণা পালটা জানতে চায়, ‘কাল সকালে বাবুউউ-র চোখের তলায় কাল❀ি দেখে মা যদি প্রশ্ন করে, তাহলে কী বলবে?’ উত্তর নিয়ে তৈরি ছিল সৃজন। বউয়ের উপর দায় চাপিয়ে দেবে সে এমনটাই জানায়। রাগে গজগজ করতে করত🌌ে জানায়, ‘বাবুকে আমার থেকে পুরোপুরি কেড়েই ছাড়ল পর্ণা..’। চোখে জল বাবুউউ-র মায়ের।
এই ভিডিয়ো ভা▨ইরাল হতেই প্রশ্নের মুখে নির্মাতারা। একজন লেখেন, ‘তা বাবুউউ-র মা কি নিজেকে পর্ণার জায়গায় দেখতে চাইছেন?’ অন্য আরেকজন লেখেন, ‘এ কেমন শাশুড়ি, ওঁনার কি নাতি-নাতনি দেখার শখ নেই?’ এখানেই থামেনি কটাক্ষ। অপর এক নেটিজেন লেখেন- ‘এমন মহিলাদের উচিত নয় ছেলেদের বিয়ে দেওয়া। ভয়ঙ্কর। শাশুড়ি না সতীন’।
সম্প্রতি দিদি নম্বর-১ এর🙈 মঞ্চে হাজির হয়ে পর্ণার শাশুড়ি ওরফে অরিজিতা এত কম বয়সেই মায়ের চরিত্রে অভিনয় করার প্রসঙ্গে রচনাকে জানান, ‘রুবেল বোধহয় আমার চেয়ে একটু (বয়সে) বড় (হাসি)। বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করেন, আমার বয়স ওটাই। যারা সাহস করে জিগ্গেস করেন, তারা এসে বলেন- আপনাকে ওতোটা বয়স দেখতে লাগে কী করে? আমি বলি- ওমা! ওটা তো চরিত্র’। পাশাপাশি বাবুউউ-র মা এতটাই জনপ্রিয় যে লোকে আজকাল অরিজিতা বা কৃষ্ণা দত্ত নয়, রাস্তাঘাটে বাবুউউ-র মা বলেই ডাকে অরিজিতাকে।