সম্প্রতি কানাঘুষোয় শোনা যাচ্ছে নীলাঞ্জনা সেনগুপ্ত এবং যিশু সেনগুপ্তর সম্পর্কে চিড় ধরেছে। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিড💧িয়া থেকে সেনগুপ্ত পদবী সরিয়ে ফেলেছেন অভিনেত্রী তথা প্রযোজক। এমনকি তাঁর ইনস্টাগ্রামে নেই যিশুর একটি ছবিও। সেখান থেকেই শুরু জল্পনার। এরপর দুদিন আগে একটি পোস্ট করেন তিনি যেখানে জীবনের কঠিন সময়ের উল্লেখ করে দুই মেয়ে এবং বোনের নাম লিখেছেন পাশে থাকার জন্য, কিন্তু নাম নেই যিশুর। তাতেই আরও ঘনিয়েছে সন্দেহ। এবার এই বিষয়ে পোস্ট করলেন পরিচালক রাজর্ষি দে।
কী লিখলেন রাজর্ষি?
রাজর্ষি দে এদিন নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তর সেই পোস্টটি শেয়ার করেন। এবং একই সঙ্গে সেই পোস্টের ক্যাপশনে যে কথাগুলো লিখেছেন তাতে যেন এক প্রকার এই জল্পনা সিলমোহর দিলেন। কী লিখেছেন পোস্টে? রাজর্ষি এদিন লেখেন, 'অনেক কিছুই আজকাল শুনে আর অবাক হই না। কিন্তু কেন জানি না এইটা দেখার পর থেকে খুব কষ্ট পাচ্ছি । আমি সবসময় ফিল্মি তাই ডিয়ার জিন্দেগীর মতো ভাবি হর টুটি চিজ জুড় সকতি হ্যায়। কিন্তু জীবন যে সব সময় সিনেমা নয় আমার এই একা একা এটা পড়ে মন খারাপটা আবার প্রমাণ করে দিল। সত্যি মন খারাপ হচ্ছে খুব । এই মানুষ দুজন দূর থেকে হল❀েও বড় কাছের ছিল আমার।'
তিনি এদিন আরও লেখেন, 'আসলে ম্যাজিক আর মিরাকেল হয় , আমার জীবনেও হল। তাই যে সবচেয়ে বেশি ম্যাজিক আর মিরাকেল করতে পারেন তিনি জলদি বাপের বাড়ি আসছেন । তাই মন খ🌟ারাপকে একটা আ൲কুতি জানিয়ে এই গানটা অ্যাড করে দিলাম।'
কী লিখেছিলেন নীলাঞ্জনা?
নীলাঞ্জনা তাঁর সেই প𒐪োস্টে লিখেছিলেন, ‘এই বছরটা জুড়ে থাকল একের𝐆 পর এক হারানো, একটার পর একটা ক্ষতিতে, একের পর এক যুদ্ধতে। কঠিন সময় জীবনের আসল রং দেখতে পেলাম। দেখলাম, ভেঙে পড়লেও তা সুন্দর থাকা যায়, জানলাম আমায় ভালবাসার এবং ঘিরে রাখার কত মানুষ আছেন, আমার জীবনের শক্তির স্তম্ভ, হৃৎস্পন্দন হল সারা, জারা, এবং চন্দনা। তোমাদের ভালোবাসি। যাঁরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন তাঁদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই কঠিন সময় পেরিয়ে ফিরে আসার জন্য একটু সময় নিচ্ছি।’
আরও পড়ুন: 'দর্শকরাই খালি উপভোগ করে, আদতে...' ঘনিষ্ট দৃশ্যের শ্যু🅘টিং নিয়ে কী জানালেন গুলশান দেভাইয়া?
তিনি এই পোস্টটি করলেও এখনও 🃏আনুষ্ঠানিক ভাবে তাঁরা কিছুই ঘোষণা করেননি। প্রসঙ্গত কিছুদিন🍸 আগে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন নীলাঞ্জনা। সেখান থেকে বেরিয়েই তিনি এই পোস্ট করেছিলেন।