২০২৪ সালেই রাজনীতির ময়দানে পা দিয়েছেন তিনি। গতবছরই তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েই লোকসভা নির্বাচনের টিকিট পান। হুগলি কেন্দ্র থেকে বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায়কে হারিয়ে হন সাংসদ। তারপর মাঝে মধ্যেই তাঁকে এলাকা পরিদর্শনে যেতে দেখা যায়। বাদ দেননি স্কুল, কলেজ পরিদর্শন। এদিনও চুঁচুড়ার কলেজ এবং স্কুল পরিদর্শনে যান তিনি।
আরও পড়ুন: শ্বেতা নন, প্রজাপতি ২-তে বাংলাদেশের তাসনিয়ার সঙ্গে জুটি বাঁধছেন দেব? কবে থেকে শুরু শ্যুটিং?
স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে কী করলেন রচনা?
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বছরের একদম শুরুতেই যান স্কুল, কলেজ পরিদর্শনে। প্রথমে যান চুঁচুড়ার দুটো কলেজে যান। তারপর যান সেখানকার দুটি স্কুল, জ্যোতিষচন্দ্র এবং অনুকূল চন্দ্র স্কুলে। সেখানে গিয়ে চেখে দেখেন বাচ্চাদের জন্য তৈরি করা মিড মিল।
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন জ্যোতিষচন্দ্র স্কুলে গিয়ে সোজা ঢুকে পড়েন রান্নাঘরে। ঘুরে দেখেন কীভাবে রান্না হচ্ছে, কোথায় রান্না হয়। চেখেও দেখেন বানানো খাবার। আলু ফুলকপি দিয়ে ভাত খান তিনি। হুগলির সাংসদ এদিনের মিড মিলের খাবার চেখেই মুগ্ধ হয়ে যান। বলেন, 'একেবারে দশে দশ। ডাল পছন্দ করি না, তাই ফুলকপি দিয়ে খেলাম। তেল মশলা ছাড়া এত ভালো রান্না আগে কখনও খাইনি। যাঁরা এখানে মিড মিল রান্না করেন তাঁরা খুব ভালো রান্না করেন। একেবারে ফ্রেশ খাবার করে দেওয়া হচ্ছে স্কুলের বাচ্চাদের।'
শুধু তাই নয়, এদিন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেন। একই সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের থেকে জানতে চান তাঁরা কী চান, সুবিধা অসুবিধার কথাও।
আরও পড়ুন: শববাহী শকটেই শ্মশানে এলেন দেব-রুক্মিণী, অরুণ রায়ের শেষকৃত্যে শিশুর মতো কেঁদে ফেললেন ‘বিনোদিনী’
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বর্ষবরণ
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন পয়লা জানুয়ারি। সেখানেই দেখা যাচ্ছে তিনি বেশ কিছু মহিলার সঙ্গে একটি ঘরোয়া পার্টিতে নাচ করছেন। তাঁদের গানের তালে তালে কোমর দোলাতে দেখা যায়। অভিনেত্রী তো তবে অনুরাগীদের জন্য উড়ন্ত চুমুও দেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অল ব্ল্যাক লুকে দেখা যায়। পরেছিলেন কালো ফুল স্লিভ টপের উপর একটি শিমারি টপ। এদিন তাঁদের সামনে থাকা টেবিলে বিভিন্ন ধরনের খাবারের সঙ্গে পানীয়ও দেখা যায়।