তারকাদের ব্যক্তিগত খবর বরাবরই পেজ থ্রি-র প্রিয় টপিক। দর্শকরাও খুব পছন্দ করেন এই ধরনের ♉মুচমুচে খবর জানতে। বিশেষ করে তা যদি এ লিস্টার নায়ক-নায়িকাদের নিয়ে হয়ে থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। সম্প্রতি, একসময়ের বলিউড সেনসেশন রবিনা ট্যান্ডন মুখ খুললেন এই নিয়ে। জানিয়েছেন, পুরনো সম্পর্ক থেকে শুরু করে অতীতের কোনওকিছুই তিনি গোপন করেননি দুই দত্তক মেয়ে ছায়া ও পূজ꧑ার থেকে। স্বামী অনিল থাদানির সঙ্গে বিয়ের পর রাশা ও রণবীর নামে দুই সন্তান হয় তাঁর। তাদের কাছেও রবিনার জীবন ‘খোলা বই’-এর মতো।
রবিনা জানান তিনি জানেন তাঁকে নিয়ে যেসব গসিব বাজারে চলে। আর সেগুলোর আভাস তিনি নিজেই দিয়ে রেখেছিলেন সন্তানদের। নায়িকা জানান, ‘আমার জীবন ওদের কাছে খোলা বইয়ের মতো। কারণ আজ না হলে কাল ওরা এটা জানবেই। কোথাও না কোথাও পড়বে। হতে পারে আরও খারাপ কিছু পড়ল। সবাই জানে ৯০-এর দশকে প্রেস কেমন ছিল। সেই সময় হলুদ সাংবাཧদীকতা শীর্ষে উঠেছিল। না ছ𝐆িল সেই সব খবরের কোনও নৈতিকতা, না ছিল সততা।’
রবিনা মনে করেন, বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে তারকারা নিজেদের কথা সরাসরি দর্শক-অনুরাগীদের কাছে পৌঁছে দিতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে। কিন্তু আগে তা ছিল না। সেলিব্রিটিরা ‘সম্পাদকদের দয়া’য় থাকতেন। ‘তারা কার ক্যাম্পে বা তারা কাকে মাখন লাগাচ্ছে, বা 𝐆কোন নায়ক-নায়িকারা তাদের মাখন লাগায়, এসবের উপর নির্ভর করত কাদের খবর বের হবে। সত্যি জানার চেষ্টা না করেই তখন চলত সংবাদপ্রকাশ করা।’ রবিনা আরও যোগ করেন, ৯০-এর দশকে কিছু ম্যাগাজিন তাঁর নামে সবচেয়ে ‘খরাপ কিছু আর্টিকেল’ প্রকাশ করেছে। এবং তাঁর নাম বদনাম করার কোনও সুযোগও ছাড়েনি।
কাদের প্রেমে পড়েছিলেন রবিনা?
১৯৯৫💞 সালে মোহরা সিনেমায় তাঁর সহ-অভিনেতা অক্ষয় কুমারের প্রেমে পড়েন রবিনা ট্যান্ডন। ৯০-এর দশকের শেষ দিকে তাঁদের এনগেজমেন্টও হয়ে গিয়েছিল। তবে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। যার কারণ নিয়ে সেভাবে কোনওদিনই মুখ খোলেননি অক্ষয় বা রবিনা কেউই। রবিনার সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই টুইঙ্কল খান্নার প্রেমে পড়েন খ্লাড়ি। ২০০১ সালে বিয়েও হয়ে যায় টুইঙ্কল আর অক্ষয়ের। র🥀বিনা এরপর ২০০৪ সালে বিয়ে করেন বিজনেসম্যান অনিল থাদানিকে। এই বিয়ে থেকে এক মেয়ে ও এক ছেলে হয় রবিনার, নাম রাশা থাদানি ও রণবীরবর্ধন থাদানি।