জনপ্রিয়তার সঙ্গে নিন্দাও আষ্ঠেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকে তারকাদের জীবনে। বড়পর্দার নায়ক-নায়িকাদের খ্যাতি যতদূর পর্যন্ত পৌঁছয়, সুযোগ পেলেই তার থেক൲ে আরও বেশি দূর পর্যন্ত হয়ত পৌঁছে যায় তাঁদের নিয়ে সমালোচনা, কটাক্ষ, নিন্দার আঁচ। সেই নিন্দেমন্দ কারণেই হোক কিংবা অকারণে। বলিউড তারকাদের মধ্যে ট্রোলিংয়ের অন্যতম সহজ শিকারের তালিকায় একেবারে প্রথমদিকেই থাকবে সইꦏফ আলি খান এবং করিনা কাপুর খানের নাম। তাঁদের দুই পুত্র তৈমুর এবং জাহাঙ্গীরের নামকরণের জন্য বিস্তর ট্রোলের মুখে পড়তে হয়েছে তাঁদের।
সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে সইফ ফাঁস করলেন এই ট্রোলিংয়ের কবল থেকে বাঁচার জন্য করিনা তাঁকে এক জবরদস্ত উপায় বাতলেছেন, যা তিনি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলেন। আগে ইন্টারনেটে নিজের নাম দিয়ে বিভিন্ন বিষয় সার্চ♋ করতেন এই বলি-তারকা। নিজের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার কিংবা ভিডিওতে চোখ বুলিয়ে নিতেন। তবে একই সময়ে ইন্টারনেটে তাঁর নাম ফুটে উঠলেই তাঁকে ঘিরে সমস্ত বিতর্ক ও ট্রোলও ভেসে উঠত ফোন কিংবা কম্পিউটারের স্ক্রিনে। স্বাভাবিকভাবে তা নজর এড়াত না সইফের। সেসব খুঁটিয়ে পড়তেনও তিনি। ফলত, একরাশ মনখারাপ চেপে ধরত তাঁকে।
সেসব লক্ষ্য করে এই মুশকিলের নিদান হিসেবে সইফকে পরামর্শ দিয়েছিলেন করিনা, যেন সে নিজের সম্পর্কিত কোনও কিছুই আর ইন্টারনেটে গিয়ে খোঁজাখুঁজি না করে। তাহলে নিজের ব্যাপারে কোনও ট্রোল-ই আর চোখে পর্বে না সইফের। অর্থাৎ না রইল বাঁশ, না থাকবে বাঁশি। অক্ষরে অক্ষরে করিনার এই নির্দেশ মেনে চলেছেন সইফ। বলি তারকার কথায়,'আজকাল নিজের সমন্ধে কনও কিছুই আমি আর নেট ঘেঁটে দেখি না। আর সেভাবে একদিক থেকে সোশ্যাল মিডিয়ার কিছু ভয়ঙ্কর দিকও আছ🧔ে। যেমন বো൩ঝাই যায় না কে আক্রমণ করছে, কে গালাগালি দিচ্ছে। একটু বিটকেল ব্যাপার। তার থেকে এই বেশ ভালো আছি'।