নৈহাটির বড়মা এবার সারেগামাপা-র মঞ্চে! হ্যাঁ, জি বাংলার রিয়ালিটি শো-এর ভক্তিমূলক এপিসোডে নৈহাটির বড়মা-এর সুবিশাল একটি কাটআউ🧜টে সাজানো হয়ে মঞ্চ। কারণ এদিন গানে গানে বড়মা-র বন্দনা করল খুদে অতনু। কাঁথি পূর্ব মেদিনীপুরের ছেলে অতনু মিশ্র। সারেগামাপা-র মঞ্চে শুরু থেকেই সকলকে মুগ্ধ করেছে এই খুদের ট্যালেন্ট।
এদিন ‘শ্যামা মা কি আমার কালো…’ গেয়ে শোনালো অতনু। যা শুনে রীতౠিমতো থ এদিনের বিশেষ অতিথি কুমার শানু। কুমার শানু নিজেও এই শ্যামাসঙ্গীত গেয়েছেন। এত অল্প বয়সে কী করে এই গান নিঁখুতভাবে গাইল অতনু ভেবেই পাচ্ছেন না শানুদা! তিনি জানতে চান, ‘শ্যামা মা কি কালো… এই প্রথম লাইনটা গাইতেই সবার কত অসুবিধা হয়…কীরম করে গাইলি রে তুই?’ চটপট জবাব দেয় অতনু। জানায়, ‘স্য়ার যখন ঠাকুর মাথার উপর থাকে, মন থেকে গাইলে…’।
এদিন নৈহাটির বড়মা-র মন্দিরের ট্রাস♔্টি বোর্ডের সদস্যরাও হাজির হয়েছিলেন সারেগামাপা-য়। তাঁদের তরফেও সর্বধর্ম সমন্বয়ের বার্তা দেওয়া হয়। জানানো হয়, ‘ধর্ম হোক যার যার, বড়মা সবার’। এরপর সকল বিচারকদের হাতে বড়মার ফটোফ্রেম এবং মায়ের পায়ে ঠেকানো ফুল সবার হাতে তুলে দেওয়া হয়। মায়ের সেই ছবি ও আর্শীবাদী ফুল গ্রহণ করেন বিচারক জাভেদ আলিও।
আরও পড়ুন𒐪-জিৎদা আর আবির কাকু! প্রতিযোগির উপর চটলেন সারেগামা🐠পা সঞ্চালক, বয়সে কে বড় জানেন?
কুমার শানুর উপস্থিতিতে গান গাওয়ার সুযোগ, বাড়তি প🐻াওনা জানিয়েছে খুদে অতনু। যার প্রিয় বন্ধু তাঁর হারমোনিয়াম। এই হারমোনিয়াম ছাড়া গান গায় না সে।
সারেগামাপা-র মূল পর্ব ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রতি সপ্তাহ শেষে সবচেয়ে কম নম♊্বর পাওয়া প্রতিযোগী ছিটকে যাবে শো থেকে। এলিমিনেশনের খাঁড়া ঝোলা শুরু, এই সপ্তাহে কে বাদ পড়বেন? সেটাই এখন দেখবার।