সালটা ছিল ২০০৭। সেবছরই নিজের মা সরোজ সুদকে হারিয়েছিলেন অভিনেতা সোনু সুদ। অভিনেতার মা শিক্ষকতা করতেন। পেশায় কলেজের প্রফেসার ছিলেন তিনি। আজ, ২১ জুলাই মায়ের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আরও একবার মা-কে স্মরণ🐎 করলেন অভিনেতা।
মা সরোজ সুদের জন্মবার্ষিকীতে আবেগতাড়িত সোনু লেখেন, ‘শুভ জন্মদিন মা। তুমি ছাড়া পৃথিবী ততটাও সুন্দর নয়। শুধু তুমি আমাকে যে নীতি ও নৈতিকতা শিখিয়েছো তা নিয়ে কোনো না কোনোভাবে বেঁচে থাকা। আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি মা। তুমি আমাকে যে পথ দেখিয়েছো, তা সর্বদা অনুসরণ করব। তোমার সঙ্গে আবারও দেখা না হওয়া পর্যন্ত হাসতে থাকো।' সবশেষে হ্যাজট্যাগে লেখেন #প্রফেসর সরোজসুদ। লেখার সঙ্গে ন🐠িজের মায়ে এক টুকরো সাদাকালো ছবি শেয়ার করেন সোনু সুদ। যেখানে তাঁর মাকে কালো শাড়ি আর স্লিভলেস ব্লাউজে সেজে একটা🍒 ফুলদানি ধরে দাঁড়িয়ে পোজ দিতে দেখা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ১৭ বছর আগে নিজের মাকে হারিয়েছিলেন সোনু সুদ। তারপর থ🦂েকে প্রতিবছরই নিজের মায়ের জন্মদিন ও মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে স্মরণ করতে দেখা যায় অভিনেতাকে।
কোভিড কালে গরিব মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে 'মাসিহা' হয়ে উঠেছেন সোনু সুদ। এখনও সমাজসেবামূলক সেই কাজ জারি রেখেছেন সোনু। তবে সম্প্রতি এক ভিডিয়ো পোཧস্ট করে অহিংসার বার্তা দিতে গিয়ে তীব্র বিতর্কের মুখে পড়েছেন অভিনেতা। যে ঘটনায় নেটেজেনদের একাংশ প্রশ্ন তোলেন, '🌱সোনু সুদ কীভাবে নিজেকে ভগবান রামের সঙ্গে তুলনা করতে পারেন?'
ঠিক কী ঘটেছে?
সোনু সুদ যে ভিডিয়োটি শেয়ার করেন, সেখানে দেখা যাচ্ছে এক ব্যক্তি থুতু দিয়ে রুটি বেলছেন। সেই ভিডিয়ো শেয়ার করে এক ব্যক্তি লেখেন, 'এই থুতু দেওয়া রুটিটি সোনু সুদের কাছ🌠ে পাঠানো হোক। তাহলে ভ্রাতৃত্ব বজায় থাকবে।' পাল্টা সোনুও সেই ভিডিয়ো X-এ শেয়ার কর কটাক্ষের মুখে পড়েন। ক♔ারণ, সোনু ভিডিয়োর ক্যাপশানে লেখেন, 'আমাদের শ্রীরাম যদি শবরীর এঁটো করা কুল খেতে পারেন তাহলে আমি কেন খেতে পারব না? হিংসাকে অহিংসা দিয়েই একমাত্র জেতা সম্ভব আমার ভাই। খালি মানবতা যেন অটুট থাকে। জয় শ্রী রাম।'
আর সোনুর এই লেখায় কিছু নেটিজেন দাবি করতে শুরু করেন যে অভিনেতা নিজেকে রামের সঙ্গে তুলনা🍸 করেছেন। এই ধারণা থেকেই নেটিজেনদের একাংশ প্রশ্ন তোলেন, নিজেকে ঈশ্বরের সঙ্গে কীভাবে তুলনা করতে পারেন সোনু সুদ? আর তাতেই শুরু হয় বিতর্ক।
আর🍸 এই বিতর্কের মাঝেই মায়ের শেখানো নীতিবাক্য মেনে চলার কথা বলতে শোনা গেল সোনু সুদ।