আর মাত্র ৫ দিন পরেই তিন মাস পূর্ণ হল আরজি করের সেই নৃশংস ঘটনার। এখনও বিচার অধরা। সেই ঘটনার প্রতিবাদে এদিন শহরের বুকে হয়ে গেল দ্রোহের আলো কর্মসূচি। সেখানেই ♍যোগ দিয়েছিলেন শ্রীলেখা মিত্র। রাসবিহারী থেকে এই প্রতিবাদে পা মিলিয়েই অভিনেত্রী আবারও একহাত নিলেন সরকার, প্রশাসনকে।
কী বলেছেন শ্রীলেখা মিত্র?
এদিন শ্রীলেখা মিত্র রাজ্যের অবস্থা প্রসঙ্গে টিভি ৯ বাংলাকে বলেন, 'রোজ খবরের কাগজ বা সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই বাচ্চা বাচ্চা মেয়েদের ধর্ষণের 𒉰ঘটনা দেখতে পাচ্ছি। সেই অর্থে মুখ্যমন্ত্রী বা পুলিশ প্রশাসনের কোনও ভূমিকা দেখা যাচ্ছে না। সেই কারণেই মানুষ নিজের হাতে আইন তুলে নিচ্ছে। ফালাকাটায় যেটা হল, বা পটাশপুরে যে অভিযুক্তকে মেরে ফেলা হয়েছে সেটার জন্൩যই। এটা চলতেই থাকবে যতদিন না টনক নড়ছে।'
আরও পড়ুন: 'কী মনোমুগ্ধ𓆏কর শো হল!' অনুপমের সুরে মাতল রবিবারের নিক্কো পার্ক, মুগ্🍨ধ লগ্নজিতা - ইমনরা কী বলছেন?
শ্রীলেখা মিত্র এদিন আরও বলেন, 'মা দুর্গার মতো আমাদের অসুর বধ করতে হবে। ময়দানে নামতে হবে পটাশপুর বা ফালাকাটার মানুষের মতো। নিজেদের হাতে আইন তুলে নিতে হবে। আমরা কেন পথে নামছি না বলুন তো? সব ডিপার্টমেন্ট ফেল করে গিয়েছেন দু একটা গান, কবিতা করলে হবে না। এই পোস্টার হোর্ডিংগুলো আমাদের টেনে নামাতে হবে। ভ্যান্ডালিজমের প্রয়োজন এখন। অস্ত্র তুলে নিতে হয় বিপ্লব করতে গে🦩লে। আইনজীবীরা আছেন, জেলে গেলে বাঁচিয়ে দেবেন।'
প্রসঙ্গত এদিন শ্রীলেখা মিত্র একা নন। এদিন দ্রোহের আলোয় যোগ দিয়েছিলেন সিপিএম নেতা তথা আইনজ꧋ীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যও। এদিন আদালতে যাওয়ার সময় অভিযুক্ত সঞ্জয় দাবি করেন যে তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে চুপ থাকতে বলেছে। তিনি এই কথা বলার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।