বৃহস্পতিবার ফের সংবাদ শিরোনামে সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু সংক্রান্ত মাদক মামলা। এদিন নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর হাতে গ্রেফতার হন প্রয়াত অভিনেতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু কুণাল জানি। পেশায় হোটেল ব্যবসায়ী কুণাল জানির দীর্ঘদিন ধরে খোঁজ করছিল এনসিবি। কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার খাতায় ‘পলাতক’ ছিলেন কু𒁃ণাল। এদিন মুম্বইয়ের খার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় কুণালকেꦚ।
কুণাল জানির আইনজীবী প্রশান্ত পাতিল এবং স্বপ্নিল আম্বুরে একটি যৌথ বিবৃতি জারি করেছেন। তাঁরা জানান, ‘কুণালকে এদিন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পেশ করা হয়েছিল, এবং জানানো হয়েছে যে মাদকের সেবনের অভিযোগ আনা হয়েছে তা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য এবং সেটাও বছর চার ඣআগের বিছিন্ন এক ঘটনা! এটা কোনও গুরুতর অভিযোগ নয়, এর জন্য সর্বোচ্চ সাজা এক বছরও নয়'।
যদিও এদিন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কুণাল জানির জামিন মঞ্জুর করেনি। আগামী ৪ঠা অক্টোবর পর্যন্ত এনসিবির হেফাজতে থাকবেন ক🅺ুণাল। অন্যদিকে গত মাসেই সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত মাদক মামলায় সুশান্তের ফ্ল্যাট মেইট তথা ক্রিয়েটিভ ম্যানেজার সিদ্ধার্থ পিঠানির জামিনের আবেদন না-মঞ্জুর করেছে বিশেষ এনডিপিএস আদালত। গত মে মাসে গ্রেফতার হয়েছিলেন পিঠানি।
গত বছর ১৪ জুন বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় সুশান্তের দেহ। মুম্বই পুলিশ প্রাথমিকভাবে জানিয়েছিল আত্মহত্যা করেছেন অভিনেতা। পরবর্তীতে স্বঃপ্রণোদিতভাবে এই মৃত্যুর সঙ্গে জড়িত মাদককাণ্ডের তদন্তভার হা๊তে নেয় এনসিবি। গত মার্চ মাসে ১২০০০ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছে এনসি🀅বি। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে মোট ৩৩জন অভিযুক্তর নাম, সেই তালিকায় নাম রয়েছে রিয়া চক্রবর্তীরও। অন্যদিকে এই মুহূর্তে সুশান্তের মৃত্যু মামলা ভার রয়েছে সিবিআইয়ের হাতে।