নিম্ন আদালতে জামিনের আবে🐠দন খারিজ হয়ে যাওয়ায় বম্বে হাইকোর্টের দ♕্বারস্থ আরিয়ান। আগামী মঙ্গলবার আরিয়ান মামলার শুনানি হওয়ার কথা আছে। আদালতের কাছে আরিয়ান নিজের স্বপক্ষে ১০ যুক্তি খাড়া করেছে জামিন পাওয়ার। চলুন সেগুলোই দেখে নেওয়া যাক--
১. আমির ফার্নিচারওয়ালা থেকে শুরু করে ওই ᩚᩚᩚᩚᩚ♛ᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚপ্রমোদতরীর কোনও আয়োজকের সঙ্গে রেভ পার্টি বা পার্টিতে মাদক সেবন নিয়ে কোনও কথা হয়নি আরিয়ানের।
২. অ্যারেস্ট মেমোয় কোনও ধরনের 𒊎ষড়যন্ত্রের উল্লেখ নেই। বরং ৮(c), ২০(b), ২৭ লঙ্গন ♛করার অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁর ওপর। পরবর্তীতে রিমান্ডের সময় সেকশন ২৯ যোগ করা হয়।
৩. আরিয়ানের কাছ থেকে কোনও মাদক পাওয়া যায়নি।
৪. ওই মামলায় ধৃত আরবাজ মার্চেন্ট ও অ✃চিত কুমার ছাড়া কারও সঙ্গে কোনও পরিচয় নেই আরিয়ানের। তাই তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া কোনও মাদকের জন্য আরিয়ানকে দোষী করা যায় না।
৫. আরবাজের সাথেও পার্টিতে যাওয়ার আগে মাদক নিয়ে কথা হয়েছে আরিয়ানের, এমন কোনও নিশ্চিত প্রমাণও এཧনসিবির কাছে নেই।
৬. এনসিবি আরিয়ান মামলায় বারবার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট🐭ের কথা উল্লেখ করেছে। আরিয়ান তাঁর জামিনের আবেদনে জানিয়েছেন, যে সমস্ত চ্যাটের কথা উল্লেখ করা হচ্ছে তা এই ঘটনার অনেক আগের। পাশাপাশি আরিয়ানের দাবি তাঁর চ্যাটের ভুল অর্থ বের করছে এন🦩সিবি।
৭. আরিয়ানꦰের কেস সেকশন ৩৭-র🐻 আওতায় পড়ে না। যে আইনে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগস পাওয়া গেলে বিপক্ষের আইনজীবী বেলের বিরোধিতা করতে পারেন।
৮. আরিয়ান মামলায় এনসিবি-র তরফে বারবার বলা হচ্ছে ছাড়া পেলে আরিয়ান প্রমাণ নষ্ট করে দিতে পারেন। এরও বিরোধিতা করেন শাহরুখ-পুত্র।&nbꦜsp;
৯. আরিয়ানের তরফে আরও বলা হয়েছে তাঁর কাছ থেকে কোনও মাদক মেলেনি। তাই এখানেই সব থেমে যাওয়া উচিত। কিন্তু তা না করে, আরবাজের কাছ থেকে পাওয়া মাদক আরিয়ানের সাথে জুড়ে൲ দেওয়া হচ্ছে।
১০. ২০০১ সালে NDPS Act-এ বেশ কিছু সংশোধন আনা হয়েছে যাতে তা সমাজ সংস্কারমূলক কাজে ব্যবহার করা যায়, নাকি প্রতিশোধ ন♌েওয়ার কাজে। তাই আরিয়ানকে বে💜ল না দেওয়ার অর্থ আইন সংশোধনের উদ্দেশ্যতে আলো না দেওয়া।