দিদি হাত ধরে রাজনীতির ময়দানে বাংলার দিদি নম্বর ১! অভিনেত্রী 🌳রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে ෴হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী, গত কয়েকদিনে নতুন পরিচয় যোগ হয়েছে রচনার নামের পাশে। নির্বাচনের আর বেশিদিন বাকি নেই, জোরকদমে ভোটপ্রচার শুরু করে দিয়েছেন এই তারকা প্রার্থী।
হুগলি কেন্দ্রে এবার দুই তারকা দিদির লড়াই। রচনার বিপরীতে ভোটের 🌺ময়দানে তাঁর পুরোনো বন্ধু, সহকর্মী লকেট চট্টোপাধ্যায়। রাজনীতিতে অনেকটাই সিনিয়র বিজেপির লকেট। নির্বাচনী প্রচারে নেমেই পরপর 🔯হোঁচট খাচ্ছেন রচনা। কিছুদিন আগেই নায়িকার একটি মন্তব্য ঘিরে সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছিল, ফের বেফাঁস মন্তব্য করে ট্রোলের মুখে অভিনেত্রী।
‘হুগলির মানুষ খুব লাকি য😼ে আমাকে দেখতে পাবে’, এই মন্তব্য নিয়ে সমাজের নানান স্তরে বিদ্রুপের মুখে পড়েছেন রচনা। এবার আরও একধাপ এগিয়ে হুগলির শিল্প নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে অভিনেত্রী। রাজ্যে শিল্প নেই, লোকসভা ভোটে বিরোধি𝄹দের মূল হাতিয়ার এটি। অথচ রচনার চোখে হুগলিতে নাকি শিল্পের অভাব নেই! পরিস্থিতি এমন গোটা রাস্তা নাকি চিমনির ধোঁয়ায় ভরপুর।
রচনা বলেছেন, ‘আমি যখন এলাম দেখলাম অনেক কারখানা হয়েছে। চিমনি থেকে শুধু ধোঁয়াই ধোঁয়া, রা🌄স্তাঘাট অন্ধকার। শুধু ধোঁয়া বেরোচ্ছে। এত কারখানা হয়েছে, তাহলে কী🔯 করে বলছেন কারখানা হয়নি, হয়েছে আরও হবে।’
রচনার এই মন্তব্য ঘিরে হাসির রোল, কটাক্ষের বন্যা। একজন লেখেন, ‘একটা কথা আপনি শুধু ঠিক বলেছেন চারিদিক অন্ধকার’। অপর একজন লেখন, ‘দিদি গো ওটা তোমার দিদি 🌟নম্বর ১-এর চিমনির ধোঁয়া’। আরেক নেটিজেন ಞব্যঙ্গ করে লেখেন, ‘মনে হয়, গাঁজা টানছিলো আপনার দলের লোকেরা’।
শুধু আম জনতা নয়, রচনার মন্তব্য ঘিরে নাম না করেই অভিনেত্রীকে একহাত নেন শ্রীলেখা মিত্র। বামমনস্ক শ্রীলেখা অবশ্য রচনার নাম নেননি। শুধু লেখেন, ‘চোখ জ্বালা করছে ಌধোঁয়াতে। কী ধোঁয়া, কী ধোঁয়া’। বুঝ♌তে অসুবিধা হওয়ার নয়, শ্রীলেখার নিশানায় কে!
অভিনেতা অরিত্র দত্ত বণিক সরাসরি লেখেন, ‘রচনা ব্যানার্জি চারিদিকে এতো ধোয়াই ধোয়া দেখেছেন, গোটা অষ্টাদশ শতকের ইউরোপে শিল্প 🉐বিপ্লবে এতো ধোয়া উৎপাদন হ🔜য়েনি। রচনা দেবীর এই বক্তব্য শুনে প্রথমবার নিজেকে ‘খাজাঞ্চিবাবু' মনে হচ্ছে, গাইজ’।
রচনাকে নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘এতদিন ওঁনাকে লোকে টিভির পর্দায় দেখেছ🃏েন। এবার উনি রাজনীতির ময়দানে এসে দেখুক, আমি ওঁনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। উনি আমার ভালো ব✤ন্ধু, আমরা সবসময় বন্ধু থাকব’।