লাগাতার বৃষ্টি আর ডিভিসি-র জল ছাড়ার জেরে জলের তলায় ঘাটালের একটা বড় অংশ। কষ্টে দিন কাটছে ঘাটালবাসীর। হাহাকারের ছবি উঠে এসেছে সংবাদমাধ্যমের ෴ক্যামেরায়। দেব একদিকে নিজের পুজো রিলিজ টেক্কার প্রচার সামলাচ্ছেন, আবার ছুটছেন ঘাটালেꦕ। কিন্তু বিরোধী শিবির থেকে কম বিদ্রুপ ধেয়ে আসছে না।
প্রশ্ন উঠছে কোথায় দেব? কোথায় ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান? টেক্কার গান লঞ্চে সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে দেব শুরুতেই বললেন- ‘নো 🐭কমেন্টস…তাদের কিছু বলার নেই। এরা তো বলবেই। আমি আমার কাছে কতটা ক্লিন, আমি আমার দায়িত্ব কতটা করতে পারছি সেটা আমার থেকে বেশি কেউ বুঝবে না। বা যেখানকার আমি এমপি তারা হয়ত বুঝবে। ঘাটালের মানুষ জানে, আমি তাদের পাশে আছি। এটাই আমার কাছে যথেষ্ট, সোশ্যাল মিডিয়ায় কে কী বলল, আমি𝐆 জানতে চাই না।’
টেক্কায় জমাদারের চরিত্রে রয়েছেন অভিনেতা। দেব বলেলন, ‘টেক্কা আমার কাছে বিরাট চ্যাল🌟েঞ্জ। আমি এর আগে সাঁঝবাতি-তে চাকরের চরিত্র করেছি। লোকে গ্রহণ করেছে। টেক্কায় একলাখের চরিত্রটা, যে সাফাইকর্মী সেখানে সবার প্রথম নিজেকে বিশ্বাস করতে হবে। আমার চরিত্রটা ঠিক না হলে এই ছবির বাকি সব চরিত্রটা ফেল হয়ে যাবে। জমাদারের চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে গেলে নিজেকে ভাঙতে হবে। পার্ক সার্কাসের মতো একটা জায়গায় থাকে একলাখ, যার শরীরি ভাষা,তাঁর কথাবলা সবটা যেন অন্যরকম হয়। সেখানে দেবের ছায়া থাকলে আমি ব্যর্থ। প্রধান থেকে খাদান, খাদান থেকে টেক্কা- নিঃসন্দেহে জার্নিটা সহজ ছিল না।’
উৎসবে ফিরছি না, স্বস্তিকার এমন মন্তব্যের পর থেকে টেক্কা বয়কটের ডাক সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেই নিয়ে চিন্ত🐟িত নন দেব। পালটা বললেন, ‘যারা বয়কট টেক্কা বলছে তারা বাংলা ছবি দেখে না। তাদের যদি জিগ্গেস কর, লাস্ট কোন বাংলা ছবি দেখেছে? তারা বলবে না বাবলি, কিংবা পদাতিক।…’। সুতরাং শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়কট বলা পাবলিকদের পাত্তা দিতে চান না দেব।
সম্প্রতি টেক্কার একটা পোস্টার নিয়ে বিতর্ক দেখা গিয়েছিল, যেখানে আমার মেয়েকে ফেরাবে কে? স্বস্তিকার ছবির পাশে এমন লেখা দেখে অনেকের প্রশ্ন ছিল- আরজি কর আবেগকে ক্যাশ ইন করার চেষ্টা💮য় দেব। তালিকায় ছিলেন কুণাল ঘোষও। দু-দিনের ভিতরই সেই লাইন বদলে দেওয়া হয়েছে। সেই বদল প্রসঙ্গে দেব স্পষ্ট বলেন, ‘আমার ছবির প্রমোশন প্ল্যান অনেক আগে তৈরি। এই লাইনটা, 🉐এই চাকরির লাইনটা সব আগে থেকে রেডি ছিল। আমি কোনও বিতর্ককে কাজে লাগিয়ে নিজের ছবির প্রচার চালাতে চাই না। তাই একজন মানুষেরও যদি মনে হয়, তাহলে দরকার নেই।’