শনিবার সন্ধের দিকে গোয়ার সমুদ্র সৈকত থেকে একটা ভিডিཧয়ো শেয়ার করলেন অভিনেত্রী উষসী চক্রবর্তী। অভিনেত্রী জানতেন, বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলের যা বাড়াবাড়ি, তাতে এই পোস্ট শেয়ার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই হাত ধুয়ে পিছনে পড়ে যাবে কিছু মানুষ। আর তাই পোস্টে ট্রোল করা সেই মানুষদের উদ্দেশে বিশেষ বার্তাও রেখে গেলেন।
গোয়ায় চলা আন্তর্জাতিক চল🥃চ্চিত্র উৎসব উপলক্ষ গিয়েছেন উষসী। সেখানে দেখানো হবে তাঁর আসন্ন ছবি অঙ্ক কি কঠিন। যা পরিচালনা করেছেন সৌরভ পালোধি। প্রযোজনা রাণা সরকারের। ছবিতে কাজ করেছেন শিশু শিল্পীরাও। ৩ শিশুর স্বপ্নপূরণের গল্পই এই ছবির বিষয়বস্তু।
আরও পড়ুন: ছোটবেলায় প্রেম, বিবাহবার্ষিকীতে বউকে ডাকলেন বিশ🔯েষ নামে, সোহমের থেকে কত ছোট তনয়া
বিচ থেকে শ💙েয়ার করা সেই ভিডিয়োতে দেখা গেল একটি ক্রপ টপ পরেছেন উষসী। সঙ্গে হট প্যান্ট। তাঁকে বলতে শোনা গেল, ‘IIFI-তে এবার আমাদের ছবি অঙ্ক কি কঠিন সিলেক্টেড হয়েছে। কাল স্ক্রিনিং আছে। আমরা খুব উত্তেজিত। পুরো টিম আমরা চলে এসেছি। সৌরভ পালোধির পরিচালনা। ছোট ছোট অনেক বাচ্চাও আছে, তবে ওরা আসেনি। আমিই ওদেরকে রিপ্রিজেন্ট করব, আর্টিস্টদের তরফ থেকে।’
এই ভিডিয়োর ক্যাপশনে উষসী লিখেছেন, ‘Whenever we go/ However I dress/ No means no/Yes means yes… ট্রোল অনুরাগীদের জন্য সুবর্ণ সূযোগ। আসুন ট্রোল করুন। এ সুযোগ হারাব♒েন না’🌃।
আরও পড়ুন: বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে বিতর্কিত কনটেন্ট, ‘অপবাদকারীদের’ আইনি নো🃏টিশ পাঠানোর সতর্༒কবার্তা দিলেন এআর রহমান
তবে কমেন্ট সেকশনে চোখ রাখলে দেখা গে𓃲ল, দ𒁃ু-একজন ছাড়া সকলেই বেশ তারিফ করেছেন জুন আন্টি থুরি উষসী চক্রবর্তীর সৌন্দর্যের। একজন লিখলেন, ‘বিচে তুমি শাড়ি পরে ঘুরলেই হয়তো চোখে লাগত’। আরেকজন লেখেন, ‘ট্রোলের প্রশ্নই ওঠে না। দারুণ লাগছে’।
তবে এক ট্রোল-প্রেমী মন্তব্য করেছেন, ‘Where ever you go, what ever you wear ... We really don't c🅺are. But we have a problem to come in limelight (আপনি যেখানে ইচ্ছে যান, যা ইচ্ছে পরুন, আমাদের কিছুই যায় আসে না। আমাদের সমস্যা এভাবে লাইমলাইট কাড়ার চেষ্টা নিয়ে।) ... প্রতিবাদ করতে হলে প্রতিবাদের মতো করুন, বিচে বিকিনি পরে গিয়ে প্রতিবဣাদ হয় না… প্রতিবাদ করতে হলে জোড়ালো ভাবে করতে হয়।’
আরও পড়ুন: কালরাত্রিতে দাদার বউয়ে𓄧র সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সৌমিতৃষার বর, তারপর হ♛ল খুন, উত্তেজনা টানটান
অঙ্ক ক🦂ি কঠিনের আসল হিরো হল ৩টি বাচ্চা। যাদের মধ্যে একজন বড় হয়ে ডাক্তার হওয়ার 🍌স্বপ্ন দেখে, আরেকজন ইঞ্জিনিয়র, আরেকজন মায়ের মতো নার্স হতে চায়। তবে এদের স্বপ্নগুলো বড় হলেও, বেড়ে ওঠা নিম্নবিত্ত পরিবারে। পড়াশোনা এক সাধারণ সরকারি অবৈতনিক স্কুলে। রাজারহাটের এমন এক অঞ্চলে এরা থাকে, যেখানে শহর কলকাতার বড় বড় গাড়ি, বড় বড় বাড়ির ভিড়ের মাঝে থেকেও খুবই সাধারণ। যেখানের দিন আনা দিন খাওয়া মানুষগুলো প্রতিনিয়ত জীবনের অঙ্ক মেলাতে ব্যস্ত।