ভালো শরীর গঠনের জন্য যা আগে দরকার তা হল ঠিকঠাক হজম প্রক্রিয়া। হজম ভালো ভাবে না হলে দেখা দেয় নানা সমস্যা। ওজন বেড়ে যাওয়া, ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া, রক্তে গ্লুকোজের বেড়ে যাওয়ার মতো নানান জটিলতা। যা পরবর্তীতে বড় বড় রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার অনেক সময় হজমের সমস্যার কারণে পর্যাপ্ত পুষ্টি শরীর পায় না, তার ফলে আপনার ওজনও বাড়ে না। তাহলে🐓 সমাধান কী? খুবই সহজ! কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখলেই কেল্লাফতে।
খাবারের দিকে নজর দিন
কোন খাবার খেলে আপনার বেশি সমস্যা হচ্ছে, সেইগুলিকে আগে চিহ্নিত করুন। এই বিষয়টি বোধগম্য না হওয়ার জন্যই সমস্যায় পড়তে হয়। তেলেভাজা, মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। অনেকের দুধ খেলে সমস্যা হয়, এর মধ্যে থাকা ল্যাকটেজ এনজাইম উপাদান নিঃসরণ বন্ধ হয়ে গেলে এই সমস্যা হতে থাকে༺। সেক্ষেত্রে, দুধ খাওয়া একেবারেই বন্ধ না করে ধীরে ধীরে খাওয়ার অভ্যেস গড়ে তুলুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করা
ব্যায়ামের থেকে ভালো ওষুধ আর কিছুই নেই। ব্যায়াম হজমশক্তি বাড়ায়। এমন বেশ কিছু ব্য𝓰ায়াম রয়েছে যা হজমশক্তি বাড়িয়ে তোলে। কয়েকটি ব্যায়ামের কথা বলা হল- শুয়ে ৯০ ডিগ্রি এ্যাঙ্গেলে দুই পা উঁচু করে রেখে বান ডান দিকে ঘোরান। পা মুড়ে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলেও ভালো ফল দেয়। হাঁটাচলা হজমের জন্য উপকারী।
কী খাবেন ?
এমন কিছু জিনিস আছে যা রোজকার রান্নায় নিয়মিত খেলে হজমের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। আর এই জিনিসগুলি খুবই সহজলভ্য। যেমন খাবারে যদি শাক থাকে, তা অবশ্যই তেলে কিছুক্ষণ ভেজে নিন। মাংস খেলে সঙ্গে একটা লেবু রাখতে ভুলবেন না। খাবারের শেষে এক গ্লাস লেবুর জল খেলে চমৎকার কাজ হয়। খাবারের আগে এক চিমটে লবণ জিভের তলায় রেখে দি🀅ন, এই টোটকাও দারুণ কার্যকরী।
পর্যাপ্ত ঘুম
দিনে ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম খুবই দরকার। ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার চেষ্ট♎া করুণ। তবে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ুন। বেশি রাত জাগলে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হয়। তাই সঠিক সময়ে ঘ🐲ুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করুন
শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম শরীরে পর্যাপꦑ্ত অক্সি﷽জেনের সরবরাহ করে থাকে। এতে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয়।